বিষয়বস্তুতে চলুন

ছড়া (সাহিত্য)

উইকিউক্তি, মুক্ত উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন থেকে

'বঙ্গীয় শব্দকোষ' অনুযায়ী ছড়া হলো লৌকিক বিষয় নিয়ে রচিত গ্রাম্য কবিতা। ছড়াগুলি সাধারণত মৌখিক আবৃত্তির জন্য মুখে মুখে রচিত হয়। এটি মূলত শিশুতোষ রচনা। শিশুদের মন ভোলানো ও ঘুম পাড়ানোর জন্যই এর সৃষ্টি। ছড়াগুলি অনেক সময় অর্থহীন হয়, কেননা শিশু মনে অর্থের তেমন প্রাধান্য থাকে না। বাংলা ছড়াকে প্রথম মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছিলেন রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী। আজ থেকে একশ পঁচিশ বছর আগে বাংলা ১৩০৬ সালে যোগীন্দ্রনাথ সরকার-এর ‘খুকুমনির ছড়া’ শীর্ষক বইটির ভূমিকা লিখতে গিয়ে তিনিই প্রথম ‘ছড়াসাহিত্য’ শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন।

উক্তি

[সম্পাদনা]
  • ‘খোকা ঘুমালো পাড়া জুড়ালো/বর্গী এলো দেশে,/বুলবুলিতে ধান খেয়েছে/খাজনা দেবো কিসে?/ধান ফুরালো পান ফুরালো খাজনার উপায় কী?/আর ক’টা দিন সবুর করো/রসুন বুনেছি।’
    • নবাব আলীবর্দী খাঁর শাসনামলে, ১৭৪০ খৃস্টাব্দে বর্গী হামলার সময়ে রচিত হয়েছিলো ঐতিহাসিক এই ছড়াটি। সূত্র:
  • ইক্রি মিক্রি চাম চিক্রি/চাম কাটে মজুমদার/ধেয়ে এলো দামোদর/দামোদরের হাঁড়ি কুঁড়ি/দুয়ার এ বসে চাল কাঁড়ি/চাল কাঁচতে হলো বেলা/ভাত খায় সে দুপুর বেলা/ভাতে পড়লো মাছি/কোদাল দিয়ে চাঁচি/কোদাল হলো ভোঁতা/খা শিয়ালের মাথা।
    • ইক্রি মিক্রি চাম চিক্রি, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
    • উল্লেখিত চামকাটা মজুমদার হলেন কৃষ্ণনগরের (পশ্চিমবঙ্গ) রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের পূর্বপুরুষ ভবানন্দ মজুমদার। এ ছাড়াও ১২৩০ বঙ্গাব্দে দামোদর নদে যে প্রবল বন্যা হয়েছিল তারও ইঙ্গিত রয়েছে ছড়াটিতে।সূত্র:
  • আগডুম বাগডুম ঘোড়াডুম সাজে।/ঢাল মৃদঙ্গ ঝাঁঝর বাজে/বাজতে বাজতে চলল ঢুলি, ঢুলি গেল কমলাফুলি/কমলাফুলির টিয়েটা, সূর্যিমামার বিয়েটা।
    • নীলফামারীর একটি উপজেলার নাম ডোমার, যার পূর্বনাম ছিল ডোমন নগর। আনুমানিক ১০৭৫ সালের দিকে এটি ছিল পাল বংশের রাজা ভীম পালের রাজধানী। এই রাজ্যের সৈন্যদের বলা হতো ডোম সৈন্য। আগডুম অর্থ যে ডোম সৈন্য সবার আগে যায়। আর ঘোড়াডুম হলো ঘোড়ার পিঠে সওয়ার ডোম সৈন্য। সঙ্গে বাজে তিন ধরনের বাদ্য—ঢাক, মৃদং এবং ঝাঝর। বলাই বাহুল্য, এই বাদ্যগুলো বাজানো হয় শোভাযাত্রা বা যুদ্ধযাত্রার সময়। তাই প্রথম দুই ছত্রে মল্লবাজদের ডোম সৈন্যের কথা হয়তো মনে পড়া স্বাভাবিক। মধ্যযুগের ধর্মমঙ্গলেও ডোম সৈন্যদের বিস্তারিত বিবরণ পাওয়া যায়। গবেষকদের ধারণা, সিংহাসনের অধিকার নিয়ে ভীমপাল আর রামপালের মধ্যে বেশ বড় ধরনের যে যুদ্ধ বেধেছিল তারই ইঙ্গিত বহন করছে এ ছড়াটি। সূত্র:
  • হাট্টিমা টিম্ টিম্/তারা মাঠে পাড়ে ডিম্!/তাদের খাড়া দুটো শিং,/তারা হাট্টিমা টিম্ টিম্।
    • ১৮৯৯ সালে ভারতের কোলকাতার সিটি বুক সোসাইটি প্রকাশিত “খুকুমণির ছড়া” বইয়ের ১৩ তম সংষ্করণের ৩৭ নাম্বার পৃষ্ঠায় যা যোগীন্দ্রনাথ সরকার কর্তৃক সংকলিত। সূত্র:
    • ৫২ পংক্তির আসল লেখক যুক্তরাজ্য প্রবাসী নাদিয়া জামান। ২০১২ সালে তিনি সামহোয়্যার ইন ব্লগে পংক্তিগুলি প্রকাশ করেন। তিনি ৪৮ পংক্তি নিজে লিখে শেষের ৪ পংক্তিতে প্রচলিত ‘হাট্টিমা টিম্ টিম’ ছড়াটি জুড়ে দেন। সূত্র:
  • আম পাতা জোড়া জোড়া,/মারব চাবুক চড়ব ঘোড়া।/ওরে বুবু সরে দাঁড়া,/আসছে আমার পাগলা ঘোড়া।/পাগলা ঘোড়া খেপেছে,/চাবুক ছুঁড়ে মেরেছে।
    • আম পাতা জোড়া জোড়া; বাংলা প্রচলিত ছড়া, সূত্র:
  • ‘তেলের শিশি ভাঙলো বলে খুকুর পরে রাগ করো/তোমরা যে সব বুড়ো খোকা/ভারত ভেঙে ভাগ করো/তার বেলা?’
  • তাই তাই তাই/মামা বাড়ি যাই,/মামা দিল দুধ ভাত/মজা করে খাই।
    • তাই তাই তাই; বাংলা প্রচলিত ছড়া, সূত্র:
  • চাঁদ উঠেছে ফুল ফুটেছে/কদম তলায় কে?/হাতি নাচছে ঘোড়া নাচছে,/সোনা মনির বে (বিয়ে)।
  • গোল কোরো না গোল কোরো না/ছোটন ঘুমায় খাটে।/এই ঘুমকে কিনতে হলো/নওয়াববাড়ির হাটে।/সোনা নয় রুপা নয়/দিলাম মোতির মালা/তাই তো ছোটন ঘুমিয়ে আছে/ঘর করে উজালা।
  • ঘুমপাড়ানী মাসি পিসি,/মোদের বাড়ি এসো।/খাট নাই পালং নাই,/চোখ পেতে বোসো।/বাটা ভরা পান দেব,/গাল ভরে খেও।/খোকার চোখে ঘুম নাই,/ঘুম দিয়ে যেও।
    • ঘুমপাড়ানী মাসি পিসি; বাংলা প্রচলিত ছড়া, সূত্র:
  • আমাদের ছোটো নদী চলে বাঁকে বাঁকে/বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে।/পার হয়ে যায় গোরু, পার হয় গাড়ি,/দুই ধার উঁচু তার, ঢালু তার পাড়ি।
  • কাঠবেড়ালি! কাঠবেড়ালি!/পেয়ারা তুমি খাও?/গুড়-মুড়ি খাও?/দুধ-ভাত খাও?/বাতাবি নেবু? লাউ?/বেড়াল-বাচ্চা? কুকুর-ছানা? তাও?/ডাইনি তুমি হোঁতকা পেটুক,/খাও একা পাও যেথায় যেঠুক!/বাতাবি নেবু সকলগুলো/একলা খেলে ডুবিয়ে নুলো/তবে যে ভারী লেজ উঁঠিয়ে পুটুস্ পাটুস্ চাও?/ছোঁচা তুমি! তোমার সঙ্গে আড়ি আমার! যাও!
  • ঐ দেখা যায় তাল গাছ/ঐ আমাদের গাঁ।/ঐ খানেতে বাস করে/কানা বগীর ছা।/ও বগী তুই খাস কি?/পানতা ভাত চাস কি?/পানতা আমি খাই না/পুঁটি মাছ পাই না/একটা যদি পাই/অমনি ধরে গাপুস গুপুস খাই।
  • আয় আয় চাঁদ মামা/টিপ দিয়ে যা/চাঁদের কপালে চাঁদ/টিপ দিয়ে যা।/ধান ভানলে কুঁড়ো দেব/মাছ কাটলে মুড়ো দেব/কাল গাইয়ের দুধ দেব/দুধ খাবার বাটি দেব/চাঁদের কপালে চাঁদ/টিপ দিয়ে যা।
    • আয় আয় চাঁদ মামা, বাংলা প্রচলিত ছড়া সূত্র:
  • আয়রে আয় টিয়ে/নায়ে ভরা দিয়ে/না' নিয়ে গেল বোয়াল মাছে/তাই না দেখে ভোদড় নাচে/ওরে ভোদড় ফিরে চা/খোকার নাচন দেখে যা।
    • আয়রে আয় টিয়ে, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • নোটন নোটন পায়রাগুলি/ঝোটন বেঁধেছে/ওপারেতে ছেলেমেয়ে/নাইতে নেমেছে।/দুই ধারে দুই রুই কাতলা/ভেসে উঠেছে/কে দেখেছে কে দেখেছে/দাদা দেখেছে/দাদার হাতে কলম ছিল ছুঁড়ে মেরেছে/উঃ বড্ড লেগেছে।
    • নোটন নোটন পায়রাগুলি, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর/নদে এল বান,/শিব ঠাকুরের বিয়ে হল তিন কন্যা দান।/এক কন্যা রাঁধেন বাড়েন এক কন্যা খান,/এক কন্যা রাগ করে বাপের বাড়ি যান।
    • বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • পুঁটু নাচে কোনখানে?/শতদলের মাঝখানে।/সেখানে পুঁটু কী করে?/চুল ঝাড়ে আর ফুল পাড়ে/ডুব দিয়ে সে মাছ ধরে।
    • পুঁটু নাচে, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • ভোর হলো/দোর খোলো/খুকুমণি ওঠ রে!/ঐ ডাকে/জুঁই-শাখে/ফুল-খুকি ছোটরে!/খুলি হাল/তুলি পাল/ঐ তরী চললো,/এইবার/এইবার/খুকু চোখ খুললো।/আলসে/নয় সে/ওঠে রোজ সকালে/রোজ তাই/চাঁদা ভাই/টিপ দেয় কপালে।
  • সফদার ডাক্তার/মাথাভরা টাক তার/খিদে পেলে পানি খায় চিবিয়ে,/চেয়ারেতে রাতদিন/বসে গোণে দুই-তিন/পড়ে বই আলোটারে নিভিয়ে।/ইয়া বড় গোঁফ তার,/নাই যার জুড়িদার/শুলে তার ভুঁড়ি ঠেকে আকাশে,/নুন দিয়ে খায় পান,/সারাক্ষণ গায় গান/বুদ্ধিতে অতি বড় পাকা সে।
  • আতা গাছে তোতা পাখি/ডালিম গাছে মউ/এত ডাকি তবু কথা/কও না কেন বউ।
    • আতা গাছে তোতা পাখি, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • আয় আয় চাঁদ মামা/টিপ দিয়ে যা/চাঁদের কপালে চাঁদ/টিপ দিয়ে যা।/ধান ভানলে কুঁড়ো দেব/মাছ কাটলে মুড়ো দেব/কাল গাইয়ের দুধ দেব/দুধ খাবার বাটি দেব/চাঁদের কপালে চাঁদ/টিপ দিয়ে যা।
    • আয় আয় চাঁদ মামা, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • আয়রে আয় মিনি/খোকার দুধে চিনি।/দুধ খাবেনা রাগ করেছে/খোকন জাদু মণি।
    • আয় আয় মিনি, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • কুককুরকু মোরগ ডাকে,/মাথায় রাঙ্গা ঝুঁটি।/তাইনা দেখে খোকা খুকু/হেসেই লুটোপুটি।
    • মোরগ ডাকে, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • খােকা গেছে মাছ ধরতে/ক্ষীর নদীর কূলে,/ছিপ নিয়ে গেল কলা ব্যাঙে/মাছ নিয়ে গেল চিলে।
    • খােকা গেছে মাছ ধরতে, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • খোকন খোকন করে মায়/খোকন গেছে কাদের নায়?/সাতটা কাকে দাঁড় বায়,/খোকন রে তুই ঘরে আয়।
    • খোকন খোকন করে মায়, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • খোকন খোকন ময়না/পরিয়ে দেব গয়না।/খোকন যাবে মামার বাড়ী/আর তো দেরী সয় না।
    • খোকন খোকন ময়না, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • দোল দোল দুলুনি/রাঙ্গা মাথার চিরুনি,/বর আসবে যখনি/নিয়ে যাবে তখনি।
    • দোল দোল দুলুনি, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • আসে তেড়ে/দাড়ি নেড়ে/কেনা রাম রায়।/তারে দেখে/ছেলে মেয়ে/ভয়েতে পালায়।
    • আসে তেড়ে, বাংলা প্রচলিত ছড়া
  • এলো চুলে সোনা বউ/আলতা দিয়ে পায়।/নোলক নাকে, কলসি কাঁখে,/জল আনতে যায়
    • এলো চুলে সোনা বউ, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • আইকম বাইকম তাড়াতাড়ি/যদু মাস্টার শ্বশুরবাড়ি/রেল কাম ঝমাঝম/পা পিছলে আলুর দম।
    • আইকম বাইকম তাড়াতাড়ি, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • ঝিলের জলে পদ্ম ভাসে/মায়ের কোলে খোকন হাসে,/খোকন যাবে মামার বাড়ি/সঙ্গে নেবে রসের হাঁড়ি।
    • ঝিলের জলে পদ্ম ভাসে, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • কমলাফুলি কমলাফুলি,কমলালেবুর ফুল/কমলাফুলির বিয়ে হবে কানে মোতির দুল/কমলাফুলির বিয়ে দেখতে যাবে/ফলার খাবে/চন্দনা আর টিয়ে,/কোথায় থাকো কমলাফুলি?/‘সিলেট আমার ঘর’/টিয়ে বলে দেখতে যাব পাখায় দিয়ে ভর।/খোকা যাবে রথে চড়ে/খোকা যাবে রথে চড়ে/ব্যাঙ হবে সারতি/মাটির পুতুল লটর পটর/পিপড়ে ধরে ছাতি।
    • কমলাফুলি, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • কাঠ বিড়ালি, কাঠ বিড়ালি/কাপড় কেচে দে/তোর বিয়েতে নাচতে যাব/ঝুমকো কিনে দে।
    • কাঠ বিড়ালি, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • কুকুর বাজায় টুমটুমি/বানর বাজায় ঢোল,/টুনটুনি এই টুনটুনালো/ইঁদুর বাজায় খোল।/সাপের মাথায় ব্যাং নাচুনি/যেই দেখে রে খোকন মনি/টুনটুনি এই টুনটুনালো/ইঁদুর বাজায় খোল।
    • কুকুর বাজায় টুমটুমি, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • টিয়া টিয়া/সবুজ টিয়া/ঠোঁটটা তোমার লাল,/আজ তুমি যাও গো উড়ে/আবার এসো কাল।
    • টিয়া, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • তাঁতির বাড়ি ব্যাঙের বাসা/কোলা ব্যাঙের ছা,/খায় দায় গান গায়-/“তা রে না রে না।
    • তাঁতির বাড়ি, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • সকাল বেলা মোরগ ডাকে/উঠতে মোদের কয়,/তবু যারা রইল শুয়ে/জ্ঞানী তারা নয়।
    • সকাল বেলা মোরগ ডাকে, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • কে বকেছে কে মেরেছে/কে দিয়েছে গাল?/

তাই তো খোকা রাগ করেছে/ভাত খায়নি কাল।

    • কে বকেছে কে মেরেছে, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • আয় বৃষ্টি ঝেঁপে/ধান দিব মেপে/লেবু পাতা করমচা/যা বৃষ্টি ঝরে যা।/খেজুর পাতা হলদি/বৃষ্টি নাম জলদি।
    • আয় বৃষ্টি ঝেঁপে, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • সিংহ মামা সিংহ মামা/করছো তুমি কি?/এই দেখো না কেমন তোমার/ছবি এঁকেছি।
    • সিংহ মামা, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • খোকা বাবু যায়/লাল জুতা পায়,/বড় বড় দিদিরা সব/উঁকি মেরে চায়,/খোকাবাবু ফিরে না তাকায়।
    • খোকা বাবু যায়, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • খোকা যাবে শ্বশুর বাড়ি/সঙ্গে যাবে কে?/ঘরে আছে হুলো বিড়াল/কোমর বেধেঁছে।
    • খোকা যাবে শ্বশুর বাড়ি, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • আয়রে পাখি লেজ ঝোলা/খোকন নিয়ে কর খেলা।/খাবি দাবি কল কলাবি/খোকাকে মোর ঘুম পাড়াবি।
    • আয়রে পাখি লেজ ঝোলা, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • খুকুমনি খাবে বলে/ঝাল দিও না ঝোলে/ইলিশ ভাজা/খেতে মজা/গরম গরম হলে।
    • ইলিশ ভাজা, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • মিথ্যা কথা বলতে নেই/উড়ো কথা শুনতে নেই।/কথা দিয়ে রাখতে হয়/আস্তে কথা বলতে হয়।
    • মিথ্যা কথা বলতে নেই, বাংলা প্রচলিত ছড়া,সূত্র:
  • খোকন খোকন ডাক পাড়ি/খোকন মোদের কার বাড়ি?/আয় রে খোকন ঘরে আয়/দুধ মাখা ভাত কাকে খায়।

বহিঃ সংযোগ

[সম্পাদনা]