ডেভ ম্যাথিউস
অবয়ব

‘’’ডেভিড জন “ডেভ” ম্যাথিউস’’’ (জন্ম ৯ জানুয়ারি, ১৯৬৭, জোহানেসবার্গ, দক্ষিণ আফ্রিকা) একজন দক্ষিণ আফ্রিকান-আমেরিকান সংগীতশিল্পী ও অভিনেতা। তিনি মূলত ডেভ ম্যাথিউস ব্যান্ড-এর প্রধান কণ্ঠশিল্পী, গীতিকার ও গিটারবাদক হিসেবে পরিচিত।
উক্তি
[সম্পাদনা]- গতরাতে আমি পিঙ্ক প্যান্থার দেখছিলাম, আর আমি মরিয়া হয়ে মজার কিছু বলার চেষ্টা করছিলাম, কিন্তু কিছুই ঠিকমতো হচ্ছিল না… ভাবছিলাম, হয়তো আমি কমেডিয়ান হতে পারতাম বা এমন কিছু, বা হয়তো ডাক্তার, তাহলে তো কাউকে হাসানোর দরকার হতো না।
- “Dancing Nancies” (ড্যানসিং নেনসিস) গানটির পরিচিতি, ‘’লাইভ অ্যাট লুথার কলেজ’’ (১৯৯৯)
- ওহ! আমরা তো এটা আগেই করে ফেলেছি, আগেই হয়ে গেছে, ধুর! আমি ধরো একটা লাইন গাইতে পারি, তারপর কিছুক্ষণ না গেয়ে আবার গাইতে পারি… আর লোকজন বলবে, “সে আবার এটা কেন গাইল?”
- “Halloween” (হ্যালোউইন) গানের আগে, ‘‘লাইভ অ্যাট লুথার কলেজ’’
- আমাদের প্রিয় বন্ধু লেরোই মুর আজ চলে গেলেন, তিনি আজ আত্মা ত্যাগ করলেন, আমরা তাঁকে চিরকাল মিস করব।
- মুরের মৃত্যুর রাতের কনসার্ট (২০০৮)
- অনেক সময় এমন সব বোকামি ধারণা আসে, যেমন “তোমরা সবাই ফলের মতো পোশাক পরো আর ভাবো তোমরা অন্তর্বাস বিক্রি করছো” বা “তোমাদের কাঁটার বিছানায় শুইয়ে উপরে ট্রাক চালিয়ে সেটা ছবি তোলা হবে” — এগুলো হবে কভার ফটো।
- ‘‘প্রশ্ন-উত্তর: দ্য ডেভ ম্যাথিউজ ব্যান্ড’’, সাক্ষাৎকারগ্রহীতা: রিচার্ড ডেইচ, CNN.com[১]
- আমার বাবা একজন পদার্থবিদ ছিলেন, তিনি উন্নয়নের বড় সমর্থক ছিলেন, কিন্তু একইসাথে প্রকৃতিকে ভালোবাসতেন। তিনি ছিলেন একজন আলোকচিত্রী, এবং পারিবারিক ছবি ছাড়া তাঁর সব ছবি প্রকৃতি নিয়ে ছিল। তিনি পাখি ভালোবাসতেন। এটা আমার বড় হয়ে ওঠার সময় অনেক গুরুত্ব রাখত। স্বাস্থ্যকর উন্নয়ন মানে পরিবেশের প্রতিও যত্নবান হওয়া। সম্ভবত এটাই আমার কৃষি সম্পর্কে বিশ্বাসের ভিত্তি।
- “দ্য ক্র্যাফটসম্যান: ডেভ ম্যাথিউজ,” সাক্ষাৎকারগ্রহীতা: ডেভ হোকস্ট্রা, ফার্ম এইড
- এটাই আমাদের ব্যান্ডের জাদু: সরাসরি অন্তর থেকে বাজানো। লাইটগুলোকে আমাদের সিগন্যাল অনুসরণ করতে হয়, কারণ আমরা ওদের অনুসরণ করব না। আমরা গানকে ঠিক যেমন লেখা হয়েছে তেমনভাবে গাই না। সবকিছু আমাদের উপর নির্ভর করে। এটাই আমার কাছে সংগীত। এটাই আমেরিকান সংগীত। আমরা একটি আমেরিকান ব্যান্ড।
- ডেভ ম্যাথিউজ, ‘’রোলিং স্টোন’’ সাক্ষাৎকার “দ্য বয়েজ অফ সামার” (১৬ জুন, ২০০৫)। এলিস্কু, জেনি (২০০৫)। “The Boys of Summer” ‘‘রোলিং স্টোন’’ (অ্যাক্সেসড: ১৯ জুন, ২০০৬)
- আমি জর্জ বুশ আর ডিক চেনির চেয়ে অনেক বেশি আমেরিকান।
- ‘’রোলিং স্টোন’’ সাক্ষাৎকার “দ্য ডেভিল অ্যান্ড ডেভ ম্যাথিউজ” (২২ জানুয়ারি, ২০০৪)
ডেভ ম্যাথিউজ ব্যান্ড অ্যালবামসমূহ
[সম্পাদনা]‘’রিমেম্বার টু থিংস’’ (১৯৯৩)
[সম্পাদনা]- সে সকালে ঘুম থেকে ওঠেদাঁত মাজে, খাবার কামড়ে খায় আর রওনা হয়কখনও কিছুই বদলায় না।সপ্তাহ শেষ হয়, আবার শুরু হয়।সে ভাবে, আমরা একে অপরের দিকে তাকিয়ে থাকিভাবছি অপরজন কী ভাবছেকিন্তু আমরা কখনো কিছু বলি নাআমাদের মাঝের এই অপরাধগুলো আরও গভীর হয়।
- ‘’অ্যান্টস মার্চিং’’
- এই সুযোগগুলো নাওএকটা বাক্সে রাখো শান্ত সময়ের জন্যআলো নিভে যায়, তুমি উঠে দাঁড়াও আর মরে যাও।
- ‘‘অ্যান্টস মার্চিং’’
- ক্যান্ডিম্যান প্রলোভন দেখায়একজন মিষ্টিপ্রেমীকে, যে ওজন কমানোরপ্রোগ্রামে যন্ত্রণা পাচ্ছে কোণাকুণি কেটে।খোলা প্রান্ত, খোলা প্রান্ত, কাটা, কাটা।দ্বিধার বেড়ায়, আঘাত না দিতে চাওয়া।কাটা, কাটা, কাটা, কাটা।
- ‘‘অ্যান্টস মার্চিং’’
- তাহলে তুমি কেন চিন্তা করোএই জায়গা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার?তুমি, আমি আর আমাদের সব বন্ধুরা,একটা সুখী মানবজাতি।খাও, পান করো আর আনন্দ করো,কারণ আগামীকাল আমরা মারা যাব।
- ‘’ট্রিপিং বিলিজ’’
- স্যাটেলাইটের শিরোনাম বলেতুমি কারো গোপন কিছু দেখে ফেলেছো।চোখ আর কান হয়ে গেছেআমার উঠোনের স্যাটেলাইট ডিশ।আরও বলো, আরও বলো,তোমার স্যাটেলাইট ক্যাসেলের রাজা কে?
- ‘’স্যাটেলাইট’’
- চল আমরা আজ রাতে বাইরে ঘুমাই,মায়ের কোলে শুয়ে থাকি,এখানেই আমরা নিরাপদে বিশ্রাম নিতে পারি।
- ‘‘ওয়ান সুইট ওয়ার্ল্ড’’
- তুমি কি খেলতে চাওএক বন্ধুর ভাবনার সাথেএকটি দূরের চলে যাওয়া দৃশ্যেযখন তুমি শুয়ে আছোহাত তুলে দিয়েছো হালএতটাই নির্লিপ্ত যে তুমি পড়ে যাবে।
- ‘‘দ্য সং দ্যাট জেইন লাইকস’’ **
- যদি ঈশ্বরের দৃষ্টি আমাদের সবার উপর পড়েও থাকে, তবে সেটা একরকম দুষ্টু হাসি নিয়ে—তাকে দেখো।
- ‘‘সিক আপ’’
- আমি আমার পথ বদলাবো না শুধু তোমাকে খুশি করার জন্য, বা তোমাকে শান্ত রাখার জন্য।
- ‘‘সিক আপ’’
- তুমি এক বিশাল দানব খুঁজে আনো, যাতে সে তোমার জন্য যুদ্ধ করে।
- ‘‘সিক আপ’’
- প্রতিদিন কিছু না কিছু বদলায়, কিন্তু মূলত সবকিছু একই থাকে।
- ‘‘সিক আপ’’
‘’আন্ডার দ্য টেবিল অ্যান্ড ড্রিমিং’’ (১৯৯৪)
[সম্পাদনা]- দেখো তুমি আর আমি, আমাদের সময় কাটে অনেকের কল্পনার চেয়েও ভালোভাবে।সবচেয়ে ভালো থেকেও ভালো আছে আমরা, তাই আমরা এগিয়ে যেতে পারি।যা কিছু আমাদের ছিঁড়ে ফেলে… যা কিছু আমাদের থামিয়ে রাখে,আর যদি কিছুই করা না যায়, তাহলে যেটা আছে সেটার সেরা ব্যবহার করবো।
- ‘‘দ্য বেস্ট অফ হোয়াট’স অ্যারাউন্ড’’
- বিষয়টা কোথায় সেটা নয়, বরং তুমি কার সাথে আছো, সেটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
- ‘‘দ্য বেস্ট অফ হোয়াট’স অ্যারাউন্ড’’
- আমি ভালো করে বুঝি না,সব কিছুর পক্ষেও কথা বলতে পারি না।কিন্তু হয়তো তুমি খেয়াল করবে, একটা জীবন কেটে গেছে অগোচরে।প্রত্যেক কুকুরের একটা দিন আছে, আর প্রতিদিনই নিজস্বভাবেভুলে যাওয়ার মতো।
- ‘‘হোয়াট ওউড ইউ সে’’
- সবকিছু শেষে গিয়ে কিছুই থাকে না…
- ‘‘টিপিক্যাল সিচুয়েশন’’
- বড় দরজাটা খোলা রাখো, সবাই এসে যাবে…
- ‘‘টিপিক্যাল সিচুয়েশন’’
- আমি আমি, আমি আমি, আমি কে?আলোচনার জন্য অনুরোধ করছিআমি কি কখনো অন্য কেউ হতে পারতাম?
- ‘‘ড্যান্সিং ন্যান্সিস’’
- যা আমি চাই তা আমার কাছে নেই, কিন্তু যা আমার দরকার, তা আমার চারপাশে ছড়িয়ে আছে।
- ‘‘জিমি থিং’’
- মাঝে মাঝে নিজেকে হওয়া সহজ লাগে, আবার কখনো মনে হয় অন্য কেউ হওয়াই ভালো।
- চল বিজয় উদযাপন করি,কারণ জীবন সংক্ষিপ্ত,কিন্তু নিশ্চিতভাবেই মধুর।আমরা দুইয়ে দুইয়ে উঠছি,যাতে এই দিনগুলো চলতে থাকে।
- ওহ প্রিয়, তুমি কি বিশ্বাস করো, এই না হলে আমরা হাজার বছর টিকতে পারতাম?
- ‘‘টু স্টেপ (Two Step)’’
- তোমার বল আছে,তোমার চেইনও।আমার সঙ্গে শক্ত করে বেঁধেছো,আবার বাঁধো আমায়।কে আঁচড় কাটছেতোমার মধ্যে, বন্ধু?তোমার হৃদয়ে আবার স্পন্দন তুলবো আমি।আমার আত্মার জন্য তুমি যেন মিষ্টির মতো,তুমি দুলো,আর তুমি গড়াও।তোমার জন্য আমি হারিয়ে গেছি, একেবারে হারিয়ে গেছি।
- আমি এই পথে যাবো,আর আমি নিজের পথ খুঁজে নেব।
- ‘’#৪১ (#41)’’
- এসো, আজকের সন্ধ্যাটা সুন্দর করি,এক রাতের প্রেমিক হবো আমরা।আজ রাতে থেকো আমার সঙ্গে,শুধু এক সন্ধ্যার জন্য।যখন আমরা আঁকিআমাদের কামনার ছবি,তুমি আর আমি জড়িয়ে থাকি,গোপন প্রাণীর মতো।আর আমরা থাকি এখানে।আগামীকাল আবার বন্ধু হয়ে যাই।
- আমি বিশ্বাসই করতে পারছি না যে আমরা আমাদের কবরেই শুয়ে থাকবো,সেইসব স্বপ্নে বিভোর যা আমরা হতে পারতাম।
- ভবিষ্যৎ কখনই ভালো দিনের ঠিকানা হতে পারে না।
- ‘‘ক্রাই ফ্রিডম (Cry Freedom)’’
‘’বিফোর দিস ক্রউডেড স্ট্রিটস’’ (১৯৯৮)
[সম্পাদনা]- এসো, এখন বিশ্রাম নাও, তোমার দুশ্চিন্তাগুলো সরাও।তোমার চিন্তার ভার বহন করার দরকার নেই, সব কিছু ছেড়ে দাও।
- আর যখন তুমি যাবে, আমি আমার ডানা মেলাবো।হ্যাঁ, আমি এটাকেই আমার ঘর বলবো।তোমাকে কিছু বোঝাতে আমার সময় নেই,বোকা, তুমি অন্ধ, আমার জন্য সরে যাও।আমার নতুন প্রতিবেশীকে শুধু একটাই বলার আছে—তোমাকে চলে যেতে হবে, নয়তো আমি তোমাকে মাটিতে মিশিয়ে দেব।
- আমরা হাঁটছিলাম সেদিনই। তাপ এত বেশি ছিলো যে,ডিম ভাজা যেতো রাস্তায়।মনে আছে তুমি কথা বলছিলে, আমি দেখছিলাম ঘাম গড়িয়ে পড়ছে তোমার গাল বেয়ে।তোমার থুতনির কাছে পৌঁছে আমি ধরেছিলাম,আঙ্গুল চেটে নিয়েছিলাম।
- ‘’স্টে (Stay)’’
- আমি ভাবছিলাম তুমি কি সঙ্গে যাবে,আমার মাথা যখন ধরে না রাখতে পারে, তখন ধরে রাখবে?তুমি যদি চাও, আমিও তা-ই করবো।কিন্তু যদি না চাও, আমি চলে যাবো… একাই যাবো।
- আমার দরকার… তোমার বাহুতে থাকা, তোমার হাসি দেখা, তোমাকে জড়িয়ে ধরা।
- ‘‘দ্য স্টোন (The Stone)’’
- এই যাদুতে শুয়ে আছি আমি, যেটা তুমি আমার ওপর ফেলেছো।প্রত্যেক মুহূর্তে,আমি আরও বেশি ভালোবাসি তোমায়।
- ‘’ক্রাশ (Crush)’’
- আজ রাতে কেমন পাগল পাগল লাগছে,তুমি যেভাবে সব ঠিক করে দাও, তাও পাগলের মতো।তুমি যা করো তাতে আমি পিষ্ট,আর তোমার জন্য আমি যেকোনো কিছু করবো।
- ‘‘ক্রাশ (Crush)’’
- আজকের দিনটাকে পোড়াতে দিও না।
- ‘’পিগ (Pig)’’
- দেখো, এই তারা ভরা রাতে আমরা এখানে বসে আছি, মহাকাশের দিকে তাকিয়ে, আর আমি বলতে পারি, আমি বালির মতো ক্ষুদ্র অনুভব করছি।
- ‘‘পিগ (Pig)’’
‘’লিসেনার সাপোর্টেড’’ (১৯৯৯)
[সম্পাদনা]- তোমার কাছে পৌঁছানোর পথটা অনেক লম্বা, আর আমি অনেকদিন ধরে সেই পথে আছি।
- ‘’#৪০ (#40)’’
‘’দ্য লিলিউহাইট সেশন্স’’ (২০০১)
[সম্পাদনা]- ঘৃণা না থাকলে আলো কোথায়?অন্ধকার না থাকলে ভালোবাসা কোথায়?
- ‘’জেটিআর (JTR)’’
- আমরা অদ্ভুত মিত্র,যুদ্ধরত হৃদয় নিয়ে।তুমি কেমন বুনো দৃষ্টির জন্তু?দ্য স্পেস বিটুইনমিথ্যে যা আমরা বলিতাতে আশাবাদী হই যন্ত্রণার হাত থেকে বাঁচার।
- তুমি কি জানো না, যখন তুমি জীবন দাও,তখনই তুমি হয়ে ওঠো তুমি নিজেই?
- ‘‘হোয়াট ইউ আর (What You Are)’’
‘’বাস্টেড স্টাফ’’ (২০০২)
[সম্পাদনা]- এক ঘূর্ণায়মান পাথর, যে শৈবাল জমায় না, তবে রেখে যায় বিধ্বস্ত জিনিসপত্রের ছাপ।
- ‘‘বাস্টেড স্টাফ (Busted Stuff)’’
- তুমি জানো, সে আমার ভাঙা হৃদয় পিছনে ফেলে রেখে চলে যাবে।
- ‘‘বাস্টেড স্টাফ (Busted Stuff)’’
- এগিয়ে যাও, চুমু খাও সেই মিষ্টি চিনির মতো ঠোঁটে, বেবি যেন ভালোবাসার মতোই দেখাচ্ছে।
- ‘‘বাস্টেড স্টাফ (Busted Stuff)’’
- সে প্রায় প্রতি রাতেই ঈশ্বরকে প্রার্থনা করে,আর যদিও সে বলে ঈশ্বর শোনেন না,তবুও তার ভেতরে একটুখানি আশা আছে—ঈশ্বর হয়তো শুনছেন।
- স্বপ্ন থেকে যতটা পারো নিয়ে নাও,তাদের বাস্তব করে তোলো যেকোনো কিছুর মতো।
- ‘‘গ্রে স্ট্রিট (Grey Street)’’
- তার ভেতরে এক ধরণের শূন্যতা আছে,আর সেটি পূরণ করতে সে যেকোনো কিছু করতে পারে।যদিও তার শরীর থেকে এখনো লাল রক্ত ঝরছে,তবুও তার হৃদয় যেন বরফের মতো নীল।সে সমস্ত জানালা ভেঙে ফেলতে চায়,এই জীবনকে আগুনে জ্বালিয়ে দিতে চায়।সে তার সবকিছু পরিবর্তন করতে পারে, উজ্জ্বল আর সাহসী রঙ দিয়ে,কিন্তু সব রঙ একসঙ্গে মিশে যায় — ধূসর রঙে।
- ‘‘গ্রে স্ট্রিট (Grey Street)’’
- দয়া করে, আরেক গ্লাস পানীয় দিন।জোরালো করে দিন কারণ আমার ভাবার প্রয়োজন নেই।সে আমার হৃদয় ভেঙে দিয়েছে, আমার গ্রেস চলে গেছে।আরেক গ্লাস, আমি এগিয়ে যাবো।আরেক গ্লাস, আমি চলে যাবো।
- যদি আমি বার্ধক্যের আগেই চলে যাই,ওহ আমার ভাই, দয়া করে আমাকে ভুলে যেয়ো না।বারটেন্ডার, দয়া করে, আমার গ্লাসটা ভরিয়ে দাও?যে মদ তুমি যীশুকে দিয়েছিলে, যেটা তাকে মুক্ত করেছিল,মাটির নিচে তিন দিন থাকার পর।
‘’বিগ ওয়াইসকে এন্ড দ্য গ্রুগ্রাক্স কিং’’ (২০০৯)
[সম্পাদনা]- ভাবলে মজারই লাগে ব্যাপারটা।কেউ না খেয়ে আছে, কেউ রেস্টুরেন্টে খাচ্ছে।মজার ব্যাপার, ঠিক কিংবা ভুল নয়।কারও হৃদয় ভেঙে গেছে, সেটা হয়ে যায় তোমার প্রিয় গান।
- আর যখন তুমি জেগে উঠবে,তুমি উড়ে যাবে, তোমার সব ফেরেশতার পায়ে শক্ত করে ধরে।বিদায়, আমার ভালোবাসা, তোমার সেই নীল, নীল চোখে।
- ‘‘বেবি ব্লু (Baby Blue)’’
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]
উইকিপিডিয়ায় ডেভ ম্যাথিউস সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।
বিষয়শ্রেণীসমূহ:
- দক্ষিণ আফ্রিকার অভিনেতা
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভিনেতা
- জোহানেসবার্গের মানুষ
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গিটারবাদক
- রক গায়ক
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গায়ক-গীতিকার
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রেকর্ড প্রযোজক
- ১৯৬৭ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অজ্ঞেয়বাদী
- শান্তিবাদী
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্মী
- মানবাধিকার কর্মী
- এলজিবিটি অধিকারকর্মী