বিষয়বস্তুতে চলুন

নিউজিল্যান্ড

উইকিউক্তি, মুক্ত উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন থেকে

নিউজিল্যান্ড দক্ষিণ-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত একটি সার্বভৌম দ্বীপ রাষ্ট্র। দেশটি ভৌগোলিকভাবে দুটি প্রধান ভূখণ্ড—উত্তর দ্বীপ (Te Ika-a-Māui) এবং দক্ষিণ দ্বীপ (Te Waipounamu)—এবং প্রায় ৬০০টি ছোট দ্বীপ নিয়ে গঠিত। নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া থেকে তাসমান সাগর পেরিয়ে প্রায় ১,৫০০ কিলোমিটার (৯০০ মাইল) পূর্বে এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জের নিউ ক্যালেডোনিয়া, ফিজিটোঙ্গা থেকে প্রায় ১,০০০ কিলোমিটার (৬০০ মাইল) দক্ষিণে অবস্থিত। দেশটির বর্তমান রাষ্ট্রপ্রধান চার্লস তৃতীয় এবং বর্তমান সরকারপ্রধান প্রধানমন্ত্রী ক্রিস্টোফার লাক্সন

উক্তি

[সম্পাদনা]
  • ১৮৮০-এর দশকে অর্থনৈতিক ধ্বসের পর, নিউজিল্যান্ড আর নিজেকে ব্রিটেনের এক ক্ষুদ্র প্রতিরূপ বা 'শিশু হারকিউলিস' হিসেবে ভাবেনি, বরং 'বিশ্বের সামাজিক গবেষণাগার' হিসেবে এক বিনয়ী ও আদর্শ ভূমিকার গ্রহণ করেছিল, যেটা দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়াও দাবি করেছিল।
  • আমি বিশ্বাস করি আমরা সবাই নিউজিল্যান্ড ছাড়তে পেরে খুশি ছিলাম। এটি সুখকর স্থান নয়। স্থানীয়দের মধ্যে তাহিতিতে যে মোহনীয় সরলতা দেখা যায়, তার অনুপস্থিতি রয়েছে; এবং অধিকাংশ ইংরেজরাই সমাজের অবশিষ্টাংশ। দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও তেমন আকর্ষণীয় নয়।
  • যখন পলিনেশীয়রা প্রথম এখানে ত্রয়োদশ শতাব্দীতে পা রাখে, তখন এখানে অন্তত এগারো প্রজাতির মোয়া পাখি ছিল। মোয়া ছিল বিশাল আকৃতির উড়তে না পারা পাখি, যাদের ওজন ৪৪০ পাউন্ড পর্যন্ত হতে পারত এবং উচ্চতা ৯ ফুটে পৌঁছাত। এছাড়াও দ্বীপে আরও অনেক অনন্য পাখির প্রজাতি ছিল, যার মধ্যে ছিল প্রায় ৯ ফুট ডানার বিস্তৃতির একটি ঈগল, যেটি মোয়া শিকার করত। কয়েক শতাব্দীর মধ্যে মোয়াসহ সেই ঈগলও বিলুপ্ত হয়ে যায়।
  • নিউজিল্যান্ড প্রথমে উপনিবেশিত হয়েছিল সেই অস্ট্রেলিয়ানদের দ্বারা যারা পালিয়ে যেতে যথেষ্ট উদ্যোগী ছিল।

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]