নেদারল্যান্ডস
অবয়ব


নেদারল্যান্ডস (অফিসিয়ালি) এবং অনানুষ্ঠানিকভাবে হল্যান্ড হলো পশ্চিম ইউরোপের একটি দেশ, যার কিছু অঞ্চল ক্যারিবীয় অঞ্চলে অবস্থিত। এটি নেদারল্যান্ডস রাজ্যের চারটি অংশদেশের মধ্যে বৃহত্তম। ইউরোপীয় অংশে দেশটি বারোটি প্রদেশ নিয়ে গঠিত এবং ক্যারিবীয় অংশে তিনটি বিশেষ পৌরসভা রয়েছে: বোনায়রে, সিন্ট ইউস্টেটিয়াস এবং সাবা দ্বীপ। এটি ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং নেটোর সদস্য। দেশটির বর্তমান রাষ্ট্রপ্রধান হলেন রাজা উইলেম-আলেকজান্ডার এবং সরকারপ্রধান হলেন প্রধানমন্ত্রী ডিক স্কোফ।
উক্তি
[সম্পাদনা]- নেদারল্যান্ডসে কখনো বিপ্লব হবে না, কারণ সেখানে ঘাসে হাঁটাও নিষেধ।
- "কয়েক সপ্তাহ আগে আমি একটা প্রবন্ধে লিখেছিলাম—নেদারল্যান্ডসে বিপ্লব হবে না, কারণ সেখানে ঘাসে হাঁটা নিষেধ, আর ডাচরা নিয়ম খুব মেনে চলে।"
- রাজনীতি যত বেশি বিরক্তিকর, দেশ তত বেশি সুখী।
- – ফ্রিটস বোলকেস্টেইন
- সব ডাচ মানুষ হল্যান্ডকে ঘৃণা করে। এটাই আমাদের আসল জাতীয় স্বভাব।
- – জেরোম ব্রোয়ার্স
- হল্যান্ড ছোট একটা দেশ, কিন্তু খুব শক্তিশালী আর ধনী। তারা স্পেনের দখল থেকে মুক্ত হয়ে বিশ্বজুড়ে ব্যবসা ছড়িয়ে দেয়।
- – ফ্রেডরিক দ্বিতীয় (প্রুশিয়া)
- ২০২৩ সালে নেদারল্যান্ডস জানায়, ‘এড়িয়ে চলা’অপরাধ নয়, এটা ধর্মীয় স্বাধীনতার অংশ।
- – মাস্সিমো ইন্ট্রোভিন
- নেদারল্যান্ডসে বৈষম্যের বিরুদ্ধে আইন আছে, কিন্তু সমাজ এখনো আলাদা আলাদা ভাগে বিভক্ত।
- – ডাচ সংস্কৃতি ও পরিচয় নিয়ে বই
- "ডাচ পরিচয়" বলে কিছু নেই। কিছু বৈশিষ্ট্য আছে—খোলা জানালা, একটামাত্র বিস্কুট, অতিথি আপ্যায়ন, নিয়ন্ত্রণ, আবার আবেগও।
- – রানি ম্যাক্সিমা
- আমেরিকানরা ভাবে, নাৎসিরা দখল করলে সবাই প্রতিরোধ করত। কিন্তু বাস্তবতা ছিল ভিন্ন। প্রতিরোধ গড়ে তোলা কঠিন ছিল।
- – চার্লস কাইজার
- ডাচরা একটা দেশ বানিয়েছিল যেখানে রাজা বা ধর্মীয় নেতা শাসন করে না। এখানে নারীর অধিকার, ধর্মের স্বাধীনতা, বিজ্ঞান—সব ছিল।
- – জোয়েল কটকিন
- ডাচ সেনাবাহিনী নতুনভাবে যুদ্ধ করত—যেমন এক সারি গুলি করে পেছনে যেত, আরেক সারি সামনে আসত। এজন্য কড়া নিয়ম মানতে হতো।
- – মার্গারেট ম্যাকমিলান
- ডাচরা এত শৃঙ্খলাপরায়ণ যে থুতু ফেলতে গেলেও ট্রেনে উঠে গ্রামের দিকে যায়।
- – জুল রেনার
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]
উইকিপিডিয়ায় নেদারল্যান্ডস সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।