মহাকাশ অনুসন্ধান
অবয়ব

মহাকাশ অনুসন্ধান হল বহির্বিশ্বের অন্বেষণ এবং অতিথি মহাকাশ প্রযুক্তির মাধ্যমে অধিগ্রহণ। মহাকাশের অনুসন্ধান মানব মহাকাশ ভ্রমণ দ্বারা সরাসরি করা হতে পারে, অথবা রোবট মহাকাশযান, দূরবীক্ষণ যন্ত্র এবং অন্যান্য মহাকাশ বিজ্ঞান প্রযুক্তি ব্যবহার করে দূর থেকে করা যেতে পারে।










আ
[সম্পাদনা]- That's one small step for (a) man, one giant leap for mankind.
- এটা একজন মানুষের জন্য ক্ষুদ্র এক পদক্ষেপ, কিন্তু মানবজাতির জন্য এক বিশাল অগ্রগতি।
- নিল আর্মস্ট্রং যখন ২০ জুলাই ১৯৬৯ সালে প্রথম চাঁদের মাটিতে পা রাখেন, তখন তিনি এই বিখ্যাত কথা বলেন। পরদিন, ২১ জুলাই ১৯৬৯, দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকার প্রথম পাতায় এটি প্রকাশিত হয়।
- উক্তিটি নিয়ে মন্তব্য: নিল আর্মস্ট্রংয়ের এই ঐতিহাসিক ঘোষণার বৈশ্বিক প্রভাব এতই গভীর ছিল যে, "man" শব্দের আগে তিনি "a" বলেছিলেন কি না—এমন একটি সাধারণ প্রশ্ন নিয়েও ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়। শব্দ রেকর্ডিংগুলোতে দেখা যায় যে, তিনি সম্ভবত "a" উচ্চারণ করেননি; তবে আর্মস্ট্রং সবসময় দাবি করেছেন, তিনি "a" শব্দটি বলেছিলেন, শুধু তা শোনা যায়নি। এক অস্ট্রেলিয় কম্পিউটার প্রোগ্রামার বিশ্লেষণ করে দেখান যে, তিনি আসলে "a" বলেছিলেন, এবং এই বিশ্লেষণ হিউস্টন ক্রনিকল পত্রিকায় ৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৬ সালে প্রকাশিত হয়। তবে বিতর্ক এখানেই থামেনি—২০০৯ সালের ৩ জুন বিবিসি নিউজে প্রকাশিত "আর্মস্ট্রং'স 'পোয়েটিক' স্লিপ অং মুন" শিরোনামে একজন ভাষাবিদ এবং লেখক দলের পক্ষ থেকে আবারও দাবি করা হয় যে, আর্মস্ট্রং আসলে "a" শব্দটি বলেননি।
- The rockets that have made spaceflight possible are an advance that, more than any other technological victory of the twentieth century, was grounded in science fiction… . One thing that no science fiction writer visualized, however, as far as I know, was that the landings on the Moon would be watched by people on Earth by way of television.
- যে রকেটগুলো মহাকাশ ভ্রমণ সম্ভব করেছে, তা হলো এমন এক অগ্রগতি যা বিশ শতকের অন্য যেকোনো প্রযুক্তিগত বিজয়ের চেয়ে বেশি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আছে… । তবে, আমার জানা মতে, এমন একটি বিষয় ছিল যা কোনো বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখকও কল্পনা করেননি—তা হল চাঁদে অবতরণের মুহূর্তটি পৃথিবীর মানুষ টেলিভিশনের মাধ্যমে সরাসরি দেখবে।
- আইজ্যাক আসিমভ, আসিমভ অন ফিজিক্স (১৯৭৬), পৃষ্ঠা ৩৫; উদ্ধৃতিটি পরে আইজ্যাক আসিমভ’স বুক অব সাইন্স এন্ড নেচার কোটেশন্স (১৯৮৮), পৃষ্ঠা ৩০৭-এও অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
- যে রকেটগুলো মহাকাশ ভ্রমণ সম্ভব করেছে, তা হলো এমন এক অগ্রগতি যা বিশ শতকের অন্য যেকোনো প্রযুক্তিগত বিজয়ের চেয়ে বেশি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আছে… । তবে, আমার জানা মতে, এমন একটি বিষয় ছিল যা কোনো বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখকও কল্পনা করেননি—তা হল চাঁদে অবতরণের মুহূর্তটি পৃথিবীর মানুষ টেলিভিশনের মাধ্যমে সরাসরি দেখবে।
এ
[সম্পাদনা]- Houston, Tranquility Base here. The Eagle has landed.
- হিউস্টন, ট্র্যাংকুইলিটি বেস থেকে বলছি। ইগল অবতরণ করেছে।
- অ্যাপোলো ১১র লুনার মডিউল ইগল চাঁদের পৃষ্ঠে অবতরণ করার পর এটি ছিল প্রথম বার্তা। এই ঐতিহাসিক অবতরণ ঘটে ১৯৬৯ সালের ২০ জুলাই, ইস্টার্ন ডে লাইট সময় অনুযায়ী বিকেল ৪:১৭ মিনিটে। পরদিন, ২১ জুলাই ১৯৬৯, দা ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকার প্রথম পাতায় এই বার্তাটি ছাপা হয়।
- হিউস্টন, ট্র্যাংকুইলিটি বেস থেকে বলছি। ইগল অবতরণ করেছে।
ব
[সম্পাদনা]- With a partnership that includes 15 nations and with 68 nations currently using the ISS [International Space Station] in one way or another, this unique orbiting laboratory is a clear demonstration of the benefits to humankind that can be achieved through peaceful global cooperation.
- ১৫টি দেশের অংশীদারিত্বে গঠিত এবং বর্তমানে ৬৮টি দেশ যেভাবেই হোক আইএসএস [আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন] ব্যবহার করছে—এই অনন্য কক্ষপথের গবেষণাগারটি শান্তিপূর্ণ বৈশ্বিক সহযোগিতার মাধ্যমে মানবজাতির কল্যাণে কি অর্জন করা সম্ভব, তার স্পষ্ট প্রমাণ।
- চার্লস বোল্ডেন (নাসার প্রশাসক) এবং জন হোলড্রেনের (প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক প্রধান উপদেষ্টা) যৌথ ঘোষণা, "ওবামা প্রশাসন আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের কার্যকাল অন্তত ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাড়িয়েছে।" ৮ জানুয়ারি, ২০১৪।
- ১৫টি দেশের অংশীদারিত্বে গঠিত এবং বর্তমানে ৬৮টি দেশ যেভাবেই হোক আইএসএস [আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন] ব্যবহার করছে—এই অনন্য কক্ষপথের গবেষণাগারটি শান্তিপূর্ণ বৈশ্বিক সহযোগিতার মাধ্যমে মানবজাতির কল্যাণে কি অর্জন করা সম্ভব, তার স্পষ্ট প্রমাণ।
- Everything in space obeys the laws of physics. If you know these laws, and obey them, space will treat you kindly. And don't tell me that man doesn't belong out there. Man belongs wherever he wants to go—and he’ll do plenty well when he gets there.
- মহাকাশে সবকিছুই ভৌতবিজ্ঞানের নিয়ম মেনে চলে। আপনি যদি এই নিয়মগুলো জানেন এবং তা মেনে চলেন, তাহলে মহাকাশও আপনাকে সম্মান দেবে। আর আমাকে এটা বলবেন না যে মানুষ মহাকাশে থাকার উপযুক্ত নয়। মানুষ সেখানে থাকারই যোগ্য, যেখানে সে যেতে চায়—আর সেখানে পৌঁছালে সে যথেষ্ট ভালোভাবেই টিকে থাকতে পারবে।
- ওয়ার্নহার ফন ব্রাউন — *টাইম* ম্যাগাজিনে উদ্ধৃত (১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৮)
- মহাকাশে সবকিছুই ভৌতবিজ্ঞানের নিয়ম মেনে চলে। আপনি যদি এই নিয়মগুলো জানেন এবং তা মেনে চলেন, তাহলে মহাকাশও আপনাকে সম্মান দেবে। আর আমাকে এটা বলবেন না যে মানুষ মহাকাশে থাকার উপযুক্ত নয়। মানুষ সেখানে থাকারই যোগ্য, যেখানে সে যেতে চায়—আর সেখানে পৌঁছালে সে যথেষ্ট ভালোভাবেই টিকে থাকতে পারবে।
- There is just one thing I can promise you about the outer-space program: Your tax dollar will go farther.
- If our intention had been merely to bring back a handful of soil and rocks from the lunar gravel pit and then forget the whole thing, we would certainly be history's biggest fools. But that is not our intention now—it never will be. What we are seeking in tomorrow's [Apollo 11] trip is indeed that key to our future on earth. We are expanding the mind of man. We are extending this God-given brain and these God-given hands to their outermost limits and in so doing all mankind will benefit. All mankind will reap the harvest…. What we will have attained when Neil Armstrong steps down upon the moon is a completely new step in the evolution of man.
- যদি আমাদের উদ্দেশ্য হতো শুধু চাঁদের পাথর-বালির খাদ থেকে একমুঠো মাটি আর কিছু পাথর এনে সবকিছু ভুলে যাওয়া, তাহলে নিঃসন্দেহে আমরা ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বোকা হিসেবে পরিচিত হতাম। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য সেটা নয়—এবং কখনোই হবে না। আগামীকাল [অ্যাপোলো ১১] অভিযানের মাধ্যমে আমরা যা খুঁজে পাচ্ছি, তা হল পৃথিবীতে আমাদের ভবিষ্যতের এক চাবিকাঠি। আমরা মানুষের চিন্তাশক্তিকে বিস্তৃত করছি। আমরা ঈশ্বরপ্রদত্ত মস্তিষ্ক আর এই হাতকে তাদের সর্বোচ্চ সীমায় নিয়ে যাচ্ছি—আর এতে পুরো মানবজাতির উপকার হবে। মানবজাতিই এই অভিযানের ফল ভোগ করবে… নিল আর্মস্ট্রং যখন চাঁদের মাটিতে পা রাখবেন, তখন আমরা মানবজাতির বিবর্তনের এক সম্পূর্ণ নতুন অধ্যায়ে প্রবেশ করব।
- ওয়ার্নহার ফন ব্রাউন, অ্যাপোলো ১১ উৎক্ষেপণের আগের রাতে তিতাসভিলে রয়েল ওকস কান্ট্রি ক্লাবে প্রদত্ত ভোজসভায় ভাষণ (১৫ জুলাই ১৯৬৯)। "Of a Fire on the Moon", Life (২৯ আগস্ট ১৯৬৯), ৬৭, সংখ্যা ৯, পৃষ্ঠা ৩৪
- যদি আমাদের উদ্দেশ্য হতো শুধু চাঁদের পাথর-বালির খাদ থেকে একমুঠো মাটি আর কিছু পাথর এনে সবকিছু ভুলে যাওয়া, তাহলে নিঃসন্দেহে আমরা ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বোকা হিসেবে পরিচিত হতাম। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য সেটা নয়—এবং কখনোই হবে না। আগামীকাল [অ্যাপোলো ১১] অভিযানের মাধ্যমে আমরা যা খুঁজে পাচ্ছি, তা হল পৃথিবীতে আমাদের ভবিষ্যতের এক চাবিকাঠি। আমরা মানুষের চিন্তাশক্তিকে বিস্তৃত করছি। আমরা ঈশ্বরপ্রদত্ত মস্তিষ্ক আর এই হাতকে তাদের সর্বোচ্চ সীমায় নিয়ে যাচ্ছি—আর এতে পুরো মানবজাতির উপকার হবে। মানবজাতিই এই অভিযানের ফল ভোগ করবে… নিল আর্মস্ট্রং যখন চাঁদের মাটিতে পা রাখবেন, তখন আমরা মানবজাতির বিবর্তনের এক সম্পূর্ণ নতুন অধ্যায়ে প্রবেশ করব।
- I'm convinced that before the year 2000 is over, the first child will have been born on the moon.
- আমি নিশ্চিত, ২০০০ সাল শেষ হওয়ার আগেই চাঁদে প্রথম শিশুর জন্ম হবে।
- ওয়ার্নহার ফন ব্রাউন, টিভি সাক্ষাৎকার (রেকর্ডকৃত), সম্প্রচারিত হয় WMAL, ওয়াশিংটন-এ (৭ জানুয়ারি ১৯৭২); সূত্র: 'Birth of Child on Moon Foreseen by von Braun', New York Times (৭ জানুয়ারি ১৯৭২), পৃষ্ঠা ১৪।
- আমি নিশ্চিত, ২০০০ সাল শেষ হওয়ার আগেই চাঁদে প্রথম শিশুর জন্ম হবে।
- We will build new ships to carry man forward into the universe, to gain a new foothold on the moon, and to prepare for new journeys to worlds beyond our own.
- আমরা নতুন যান তৈরি করব, যা মানুষকে এগিয়ে নিয়ে যাবে বিশাল মহাবিশ্ব জয়ের পথে—চাঁদে আবার পা রাখবে, এবং আমাদের নিজ গ্রহের বাইরের জগৎ আবিষ্কারের নতুন অভিযানের জন্য প্রস্তুতি নেবে।
- Returning to the moon is an important step for our space program. Establishing an extended human presence on the moon could vastly reduce the costs of further space exploration, making possible ever more ambitious missions. Lifting heavy spacecraft and fuel out of the Earth's gravity is expensive. Spacecraft assembled and provisioned on the moon could escape its far lower gravity using far less energy, and thus, far less cost. Also, the moon is home to abundant resources. Its soil contains raw materials that might be harvested and processed into rocket fuel or breathable air. We can use our time on the moon to develop and test new approaches and technologies and systems that will allow us to function in other, more challenging environments. The moon is a logical step toward further progress and achievement.
- চাঁদে ফিরে যাওয়া আমাদের মহাকাশ কর্মসূচির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। চাঁদে দীর্ঘমেয়াদি মানুষের উপস্থিতি স্থাপন করলে ভবিষ্যতের মহাকাশ অন্বেষণের খরচ অনেক কমে আসবে, যা আরও বড় ও সাহসী মিশনের পথ প্রশস্ত করতে পারে। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ অতিক্রম করে ভারী মহাকাশযান ও জ্বালানি পাঠানো খুবই ব্যয়বহুল। কিন্তু চাঁদের তুলনামূলক কম মাধ্যাকর্ষণ থেকে মহাকাশযান উৎক্ষেপণ করতে অনেক কম শক্তি লাগে, ফলে খরচও অনেক কম হয়। এছাড়াও, চাঁদে প্রচুর প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে। চাঁদের মাটিতে এমন কাঁচামাল আছে যা থেকে রকেটের জ্বালানি বা শ্বাস নেওয়ার উপযোগী বাতাস তৈরি করা সম্ভব হতে পারে। চাঁদে অবস্থানের সময় আমরা নতুন পদ্ধতি, প্রযুক্তি ও সিস্টেমের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারি, যেগুলো আমাদের আরও কঠিন পরিবেশে কাজ করতে সাহায্য করবে। তাই চাঁদে যাওয়া আরও অগ্রগতি ও সাফল্যের জন্য একটি যৌক্তিক ধাপ।
- জর্জ ডব্লিউ. বুশ, মহাকাশ অন্বেষণ সংক্রান্ত নতুন উদ্যোগ নিয়ে ভাষণ (জানুয়ারি ১৪, ২০০৪)।
- চাঁদে ফিরে যাওয়া আমাদের মহাকাশ কর্মসূচির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। চাঁদে দীর্ঘমেয়াদি মানুষের উপস্থিতি স্থাপন করলে ভবিষ্যতের মহাকাশ অন্বেষণের খরচ অনেক কমে আসবে, যা আরও বড় ও সাহসী মিশনের পথ প্রশস্ত করতে পারে। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ অতিক্রম করে ভারী মহাকাশযান ও জ্বালানি পাঠানো খুবই ব্যয়বহুল। কিন্তু চাঁদের তুলনামূলক কম মাধ্যাকর্ষণ থেকে মহাকাশযান উৎক্ষেপণ করতে অনেক কম শক্তি লাগে, ফলে খরচও অনেক কম হয়। এছাড়াও, চাঁদে প্রচুর প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে। চাঁদের মাটিতে এমন কাঁচামাল আছে যা থেকে রকেটের জ্বালানি বা শ্বাস নেওয়ার উপযোগী বাতাস তৈরি করা সম্ভব হতে পারে। চাঁদে অবস্থানের সময় আমরা নতুন পদ্ধতি, প্রযুক্তি ও সিস্টেমের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারি, যেগুলো আমাদের আরও কঠিন পরিবেশে কাজ করতে সাহায্য করবে। তাই চাঁদে যাওয়া আরও অগ্রগতি ও সাফল্যের জন্য একটি যৌক্তিক ধাপ।
- Two centuries ago, Meriwether Lewis and William Clark left St. Louis to explore the new lands acquired in the Louisiana Purchase. They made that journey in the spirit of discovery to learn the potential of the vast new territory and to chart the way for others to follow. America has ventured forth into space for the same reasons. We've undertaken space travel because the desire to explore and understand is part of our character. And that quest has brought tangible benefits that improve our lives in countless ways. The exploration of space has led to advances in weather forecasting, in communications, in computing, search and rescue technology, robotics and electronics. [These advances] helped to create our satellite telecommunications network and the Global Positioning System. [Also,] CAT scanners and MRI machines trace their origins to technology engineered for the use in space. . . . Mankind is drawn to the heavens for the same reason we were once drawn into unknown lands and across the open sea. We choose to explore space because doing so improves our lives and lifts our national spirit.
- দুই শতাব্দী আগে, মেরিওয়েদার লুইস এবং উইলিয়াম ক্লার্ক সেন্ট লুইস থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন লুইজিয়ানা পারচেজের মাধ্যমে যুক্ত হওয়া নতুন অঞ্চল অন্বেষণের উদ্দেশ্যে। তারা এই যাত্রা করেছিলেন জানার আগ্রহ ও আবিষ্কারের চেতনা থেকে—এই বিশাল নতুন ভূখণ্ডের সম্ভাবনা বোঝার জন্য এবং অন্যদের জন্য পথ তৈরি করে দেওয়ার জন্য। আমেরিকাও ঠিক সেই একই উদ্দেশ্যে মহাকাশে পা রেখেছে। মহাকাশ অভিযানে আমরা অংশ নিয়েছি, কারণ অনুসন্ধান ও বোঝার আকাঙ্ক্ষা আমাদের জাতিগত বৈশিষ্ট্যের অংশ। আর এই অনুসন্ধান আমাদের জীবনে অসংখ্য বাস্তব উপকার এনেছে, যা আমাদের জীবনকে আরও সহজ ও উন্নত করেছে। মহাকাশ অনুসন্ধান আমাদেরকে উন্নত আবহাওয়া পূর্বাভাস, যোগাযোগ, কম্পিউটার প্রযুক্তি, অনুসন্ধান ও উদ্ধার প্রযুক্তি, রোবোটিক্স এবং ইলেকট্রনিকসের দিকেও অগ্রগতি এনে দিয়েছে। [এই অগ্রগতিগুলো] আমাদের স্যাটেলাইট টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা ও গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম (জিপিএস) তৈরি করতে সহায়তা করেছে। [এছাড়াও,] সিটি স্ক্যানার ও এমআরআই মেশিনের উৎপত্তি মহাকাশে ব্যবহারের জন্য তৈরি প্রযুক্তি থেকেই এসেছে। . . . মানুষ যেমন একসময় অজানা ভূখণ্ড বা মুক্ত সমুদ্রের দিকে আকৃষ্ট হয়েছিল, ঠিক তেমনি আমরা মহাকাশের প্রতিও আকৃষ্ট হই। আমরা মহাকাশ অন্বেষণ করি, কারণ এটি আমাদের জীবনকে আরও ভালো করে তোলে এবং আমাদের জাতীয় মনোবলকে উঁচুতে নিয়ে যায়।
- জর্জ ডব্লিউ বুশ, মার্কিন মহাকাশ নীতিমালা নিয়ে বক্তব্য, জানুয়ারি ১৪, ২০০৪।
- দুই শতাব্দী আগে, মেরিওয়েদার লুইস এবং উইলিয়াম ক্লার্ক সেন্ট লুইস থেকে যাত্রা শুরু করেছিলেন লুইজিয়ানা পারচেজের মাধ্যমে যুক্ত হওয়া নতুন অঞ্চল অন্বেষণের উদ্দেশ্যে। তারা এই যাত্রা করেছিলেন জানার আগ্রহ ও আবিষ্কারের চেতনা থেকে—এই বিশাল নতুন ভূখণ্ডের সম্ভাবনা বোঝার জন্য এবং অন্যদের জন্য পথ তৈরি করে দেওয়ার জন্য। আমেরিকাও ঠিক সেই একই উদ্দেশ্যে মহাকাশে পা রেখেছে। মহাকাশ অভিযানে আমরা অংশ নিয়েছি, কারণ অনুসন্ধান ও বোঝার আকাঙ্ক্ষা আমাদের জাতিগত বৈশিষ্ট্যের অংশ। আর এই অনুসন্ধান আমাদের জীবনে অসংখ্য বাস্তব উপকার এনেছে, যা আমাদের জীবনকে আরও সহজ ও উন্নত করেছে। মহাকাশ অনুসন্ধান আমাদেরকে উন্নত আবহাওয়া পূর্বাভাস, যোগাযোগ, কম্পিউটার প্রযুক্তি, অনুসন্ধান ও উদ্ধার প্রযুক্তি, রোবোটিক্স এবং ইলেকট্রনিকসের দিকেও অগ্রগতি এনে দিয়েছে। [এই অগ্রগতিগুলো] আমাদের স্যাটেলাইট টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা ও গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম (জিপিএস) তৈরি করতে সহায়তা করেছে। [এছাড়াও,] সিটি স্ক্যানার ও এমআরআই মেশিনের উৎপত্তি মহাকাশে ব্যবহারের জন্য তৈরি প্রযুক্তি থেকেই এসেছে। . . . মানুষ যেমন একসময় অজানা ভূখণ্ড বা মুক্ত সমুদ্রের দিকে আকৃষ্ট হয়েছিল, ঠিক তেমনি আমরা মহাকাশের প্রতিও আকৃষ্ট হই। আমরা মহাকাশ অন্বেষণ করি, কারণ এটি আমাদের জীবনকে আরও ভালো করে তোলে এবং আমাদের জাতীয় মনোবলকে উঁচুতে নিয়ে যায়।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]
উইকিপিডিয়ায় মহাকাশ অনুসন্ধান সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।