বিষয়বস্তুতে চলুন

সবুজ

উইকিউক্তি, মুক্ত উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন থেকে

সবুজ হলো একটি রঙ বা বর্ণ। এটি দৃশ্যমান বর্ণালীতে নীল এবং হলুদ রঙের মধ্যবর্তী একটি রঙ বা বর্ণ।

উক্তি

[সম্পাদনা]
  • এখানে গরম নেই ব’ল্লেই হয়—আর চারিদিকের মাঠ একেবারে ঘন সবুজ হ’য়ে উঠেচে। বোলপুরকে এত সবুজ আমি আর কখনোই দেখিনি। গাছগুলো নিবিড় পাতার ভারে থাকে-থাকে ফুলে উঠেচে—ঠিক যেন সবুজ মেঘের ঘটার মতো।
    • ভানুসিংহের পত্রাবলী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রকাশক- বিশ্বভারতী গ্রন্থন বিভাগ, কলকাতা, প্রকাশসাল ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩৬ বঙ্গাব্দ), পৃষ্ঠা ৩৪
  • এ গ্রামের পাশে মজা নদী বারো মাস
    বর্ষায় আজ বিদ্রোহ বুঝি করে,
    গোয়ালে পাঠায় ইশারা সবুজ ঘাস
    এ গ্রাম নতুন সবুজ ঘাগরা পরে।
    • চিরদিনের- সুকান্ত ভট্টাচার্য, সুকান্ত সমগ্র, প্রকাশক- সারস্বত লাইব্রেরী, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৫৭ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৪ বঙ্গাব্দ), পৃষ্ঠা ১১৯
  • ডিম হইতে যে শুঁয়ো-পোকার আকারের বাচ্চা বাহির হয়, তাহা বোধ হয় তোমরা সকলে দেখ নাই। বাচ্চাদের রঙ্ কতকটা সবুজ ধরণের। তাই ইহারা যখন গাছের সবুজ পাতা খাইয়া বেড়ায় তখন তাহাদিগকে হঠাৎ চেনা যায় না এবং যে-সকল পাখী পোকা-মাকড় ধরিয়া খায়, তাহারাও সবুজ পাতার মধ্য হইতে সবুজ পোকাগুলিকে চিনিয়া ধরিতে পারে না।
    • জগদানন্দ রায়, কর্ম্মী মৌমাছি, পোকা-মাকড়- জগদানন্দ রায়, প্রকাশক- ইণ্ডিয়ান প্রেস লিমিটেড, এলাহাবাদ, প্রকাশসাল- ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দ (১৩৩১ বঙ্গাব্দ), পৃষ্ঠা ২৮৩
  • গভীর কালো মেঘের পরে রঙিন ধনু বাঁকা,
    রঙের তুলি বুলিয়ে মেঘে খিলান যেন আঁকা!
    সবুজ ঘাসে রোদের পাশে আলোর কেরামতি,
    রঙিন বেশে, রঙিন ফুলে রঙিন প্রজাপতি!
    • সুকুমার রায়, অন্ধ মেয়ে, সুকুমার রায় সমগ্র রচনাবলী, দ্বিতীয় খণ্ড, সম্পাদনা- পুণ্যলতা চক্রবর্তী ও কল্যাণী কার্লেকর, কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দ (১৩৬৭ বঙ্গাব্দ), পৃষ্ঠা ১৪৯

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]