বিষয়বস্তুতে চলুন

২০২৫ পহেলগাঁও হামলা

উইকিউক্তি, মুক্ত উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন থেকে

২০২৫ সালের ২২ এপ্রিল ভারত-শাসিত জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলার পহেলগাঁওর কাছাকাছি বৈসরান উপত্যকায় সশস্ত্র ব্যক্তিদের একটি দল পর্যটকদের লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এই হামলায় অন্তত ২৮ জন নিহত হন, যাদের মধ্যে পর্যটক ও সরকারি কর্মচারী—উভয়ই ছিলেন। আরও কয়েকজন আহত হন। জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ সাংবিধানিক মর্যাদা বাতিলের পর এটি অঞ্চলটিতে বেসামরিক নাগরিকদের ওপর অন্যতম প্রাণঘাতী হামলা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।

উক্তি

[সম্পাদনা]
  • কাশ্মীরের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের বার্তা:
    "মহামান্য: কাশ্মীরের পহেলগাঁওে সংঘটিত সন্ত্রাসী হামলার ফলে প্রাণহানির জন্য আমার গভীর সমবেদনা গ্রহণ করুন। আমরা এই জঘন্য কাজের তীব্র নিন্দা জানাই। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করছি।" টুইটার থেকে
  • ভারত অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলায় হামলার বিষয়ে গণমাধ্যমের প্রশ্নের জবাবে মুখপাত্র বলেন:
    ভারত অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলায় এক হামলায় পর্যটকদের প্রাণহানির ঘটনায় আমরা উদ্বিগ্ন। নিহতদের নিকটাত্মীয়দের প্রতি আমরা সমবেদনা জানাই এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি। পাকিস্তানের প্রেস রিলিজ
  • এই হামলার সঙ্গে পাকিস্তানের কোনও সম্পর্ক নেই। এগুলো সবই তাদের দেশীয় বিদ্রোহ। তাদের বিভিন্ন রাজ্যে সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ চলছে। একটা নয়, দুটো নয় কয়েক ডজন রাজ্যে- নাগাল্যান্ড থেকে কাশ্মীর, দক্ষিণে, ছত্তিশগড়ে, মণিপুরে।
  • আমি এ বিষয়ে মন্তব্য করতে যাচ্ছি না। আমি এটির প্রশংসা করি, এবং সম্ভবত, আমরা অন্য একটি বিষয় নিয়ে আপনার কাছে ফিরে আসব। আমি সেই পরিস্থিতি সম্পর্কে আর কিছু বলব না। রাষ্ট্রপতি এবং সচিব কিছু বলেছেন, যেমন উপ-সচিব বলেছেন; তারা তাদের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন। আমি এই ধরণের কিছু নিয়ে আর কথা বলব না।
  • আমার প্রিয় বন্ধু @নরেন্দ্রমোদি জম্মু ও কাশ্মীরের #পহেলগামে বর্বরোচিত সন্ত্রাসী হামলায় আমি গভীরভাবে শোকাহত , যেখানে কয়েক ডজন নিরীহ মানুষ নিহত ও আহত হয়েছেন। আমাদের চিন্তাভাবনা এবং প্রার্থনা নিহতদের এবং তাদের পরিবারের সাথে। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ইসরায়েল ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছে।
    • ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় টুইট থেকে
  • কেউ নিজের ছেলে, কেউ নিজের ভাইকে, কেউ স্বামীকে হারিয়েছেন। ওঁদের মধ্যে কেউ বাংলার, কেউ কর্নাটকের, কেউ মহারাষ্ট্রের, কেউ গুজরাটের বাসিন্দা ছিলেন। সন্ত্রাসবাদীরা আমাদের দেশের আত্মাকে আক্রমণ করেছে।
  • আমি ভেবে পাচ্ছি না, এত ক্ষণ ধরে বেছে বেছে মারল! যেগুলো আমরা শুনতে পাচ্ছি, দেখতে পাচ্ছি... ওখানে তো অনেক আর্মি (সেনা) ছিল। এমনিতে তো সীমান্ত এলাকা। স্পর্শকাতর এলাকা। যাই হোক, এ সব নিয়ে এখন কথা বলব না।
  • নিহত তিনজনের প্রতিটি পরিবারকে এককালীন ১০ লাখ টাকা করে সাহায্য দেবে রাজ্য সরকার। কলকাতার বিতান অধিকারীর বাবার নামে একটি পেনশন ফান্ড করে দেবে সরকার। সেখানে মাসে ১০ হাজার টাকা পাওয়া যাবে। বিতানের মায়ের নামে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড করে দেওয়া হবে। বিতানের স্ত্রীকে ৫ লাখ টাকা এবং বিতানের বাবাকে ৫ লাখ টাকা করে দেওয়া হবে। পাশাপাশি যদি কেউ চাকরি চায় তাহলে তাঁকে চাকরি দেওয়া হবে।

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]