হাস্যরস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিউক্তি, মুক্ত উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
কমলেশ মন্ডল (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
৮ নং লাইন: ৮ নং লাইন:
**সংগৃহীত: [https://en.m.wikipedia.org/wiki/Theories%20of%20humor উইকিপিডিয়া]।
**সংগৃহীত: [https://en.m.wikipedia.org/wiki/Theories%20of%20humor উইকিপিডিয়া]।
*ব্যাঙের মতো করে হাস্যরসকে ব্যবচ্ছেদ করা যায়, তবে জিনিসটি এই প্রক্রিয়ার মধ্যেই মারা যায় এবং বিশুদ্ধ বৈজ্ঞানিক মন ছাড়া অন্য কাউকে তা নিরুৎসাহিত করে।
*ব্যাঙের মতো করে হাস্যরসকে ব্যবচ্ছেদ করা যায়, তবে জিনিসটি এই প্রক্রিয়ার মধ্যেই মারা যায় এবং বিশুদ্ধ বৈজ্ঞানিক মন ছাড়া অন্য কাউকে তা নিরুৎসাহিত করে।
**ই.বি. হোয়াইট। "সাম রিমার্কস অন হিউমার," ''অ্যা সাবট্রেজারি অফ আমেরিকান হিউমার''-এর মুখবন্ধ (১৯৪১)।
**ই.বি. হোয়াইট। সংগৃহীত: [https://en.m.wikipedia.org/wiki/Humour উইকিপিডিয়া]।
*যেকোন শিল্পের মতোই, একটি নির্দিষ্ট শৈলীর গ্রহণযোগ্যতা বা হাস্যরসের ঘটনা সমাজতাত্ত্বিক কারণের উপর নির্ভর করে এবং ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে পরিবর্তিত হয়।
*যেকোন শিল্পের মতোই, একটি নির্দিষ্ট শৈলীর গ্রহণযোগ্যতা বা হাস্যরসের ঘটনা সমাজতাত্ত্বিক কারণের উপর নির্ভর করে এবং ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে পরিবর্তিত হয়।
**সংগৃহীত: [https://en.m.wikipedia.org/wiki/Humour উইকিপিডিয়া]।
**সংগৃহীত: [https://en.m.wikipedia.org/wiki/Humour উইকিপিডিয়া]।
১৫ নং লাইন: ১৫ নং লাইন:
*পশ্চিম ভারতীয়দের মধ্যে হাস্যরসের সর্বোত্তম অনুভূতি রয়েছে।
*পশ্চিম ভারতীয়দের মধ্যে হাস্যরসের সর্বোত্তম অনুভূতি রয়েছে।
**লর্ড ফ্লি। সংগৃহীত: [https://en.m.wikipedia.org/wiki/Humour উইকিপিডিয়া]।
**লর্ড ফ্লি। সংগৃহীত: [https://en.m.wikipedia.org/wiki/Humour উইকিপিডিয়া]।

== আরও দেখুন ==
== আরও দেখুন ==
[[শিবরাম চক্রবর্তী]]
[[শিবরাম চক্রবর্তী]]

২০:৩৭, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

হিউমার বা হাস্যরস হলো সেই অনুভব যা হাসি উদ্রেক করে এবং বিনোদন দেয়। শব্দটি প্রাচীন গ্রীকদের জীবদেহে উৎপন্ন তরল সংক্রান্ত চিকিৎসাশাস্ত্র থেকে এসেছে, এতে বলা হয়েছে যে মানবদেহে তরলের ভারসাম্য, যা হিউমার নামে পরিচিত, মানুষের স্বাস্থ্য এবং আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করে। সব বয়স ও সংস্কৃতির মানুষ হাস্যরসে সাড়া দিয়ে থাকেন। বেশির ভাগ মানুষই হাস্যরস অনুভব করতে, বিস্মিত হতে, হাস্যকর কিছু দেখে বা শুনে (যেমন একটি শ্লেষ বা কৌতুক) হাসতে সক্ষম তাই এদের রসবোধ আছে বলে মনে করা হয়। অন্যদিকে রসবোধহীন ব্যক্তির কাছে এমন আচরণ দুর্বোধ্য, অদ্ভুত এমনকি যুক্তিহীন বলেও মনে হতে পারে। যদিও শেষ পর্যন্ত বিষয়ভিত্তিক ব্যক্তিগত রুচি দ্বারা নির্ধারিত হয়, তারপরও একজন ব্যক্তি কোনো বিষয়ে কতটা হাস্যকর কিছু খুঁজে পান তা ভৌগলিক অবস্থান, সংস্কৃতি, পরিপক্কতা, শিক্ষার স্তর, বুদ্ধি এবং প্রসঙ্গ সহ অনেকগুলি পরিবর্তনশীল বিষয়ের উপর নির্ভর করে। উদাহরণস্বরূপ, ছোট বাচ্চারা টম অ্যান্ড জেরি বা লুনি টিউনসের মতো কার্টুনগুলি পছন্দ করতে পারে, যার শারীরিক অঙ্গভঙ্গির আবেদন তারা বুঝতে পারে। অন্যদিকে হাস্যরসের আরও পরিশীলিত রূপ যেমন বিদ্রুপ বোঝার জন্য এর সামাজিক অর্থ এবং প্রেক্ষাপট অনুধাবন করার প্রয়োজন হয় এবং এইভাবে হিউমার আরও প্রাপ্তবয়স্ক দর্শকদের কাছে আবেদন রাখতে পারে।

উক্তি

  • হিউমার হচ্ছে সূক্ষ্ম রসবোধে হাসানো। লিখে বা বলে। হিউমার বা কমেডিতে সেন্স অব হিউমার লাগে, বাংলায় যাকে বলে রসবোধ। যাদের রসবোধ নেই, তারা হিউমার করলে ভাঁড়ামি হয়ে যাবে। ভাত রাঁধতে গিয়ে জাউ হওয়ার মতো। ভাঁড়ামি হচ্ছে কমেডির সস্তা রূপ। হিউমার একটা ক্ল্যাসিক বিষয়।
  • হিউমার বা রসবোধ যাদের ভালো, তারা বুদ্ধিমান হয়।
  • যদিও হাস্যরস বেশিরভাগ মানুষের দ্বারা উপভোগ্য একটি ব্যাপার, তবে এর সঠিক কারণটি একটি ভারী বিতর্কের বিষয়।
  • ব্যাঙের মতো করে হাস্যরসকে ব্যবচ্ছেদ করা যায়, তবে জিনিসটি এই প্রক্রিয়ার মধ্যেই মারা যায় এবং বিশুদ্ধ বৈজ্ঞানিক মন ছাড়া অন্য কাউকে তা নিরুৎসাহিত করে।
    • ই.বি. হোয়াইট। "সাম রিমার্কস অন হিউমার," অ্যা সাবট্রেজারি অফ আমেরিকান হিউমার-এর মুখবন্ধ (১৯৪১)।
  • যেকোন শিল্পের মতোই, একটি নির্দিষ্ট শৈলীর গ্রহণযোগ্যতা বা হাস্যরসের ঘটনা সমাজতাত্ত্বিক কারণের উপর নির্ভর করে এবং ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে পরিবর্তিত হয়।
  • আপনি হাস্যরসকে যত বেশি জানবেন, আপনি তত বেশি সূক্ষ্মতর হয়ে উঠবেন।
  • পশ্চিম ভারতীয়দের মধ্যে হাস্যরসের সর্বোত্তম অনুভূতি রয়েছে।

আরও দেখুন

শিবরাম চক্রবর্তী

সৈয়দ মুজতবা আলি

আইনস্টাইন

বহিঃসংযোগ