ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
অবয়ব
এই ভুক্তিটিতে কোনো উৎস উদ্ধৃত করা হয়নি। |
ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র (১৪ সেপ্টেম্বর ১৮৮৮ - ২৬ জানুয়ারি ১৯৬৯) ছিলেন একজন বাঙালি ধর্মগুরু। তার আসল নাম ছিল অনুকূলচন্দ্র চক্রবর্তী। তিন সৎসঙ্গ নামক সংগঠনের প্রবর্তক। তিনি ব্রিটিশ ভারতের বঙ্গ প্রদেশের পাবনা জেলার হিমায়তপুরে জন্মগ্রহণ করেন, যা বর্তমানে বাংলাদেশের অন্তর্গত। অনুকূলচন্দ্র দেওঘরে তপোবন বিদ্যালয়, দাতব্য চিকিৎসালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ, পাবলিশিং হাউস, ছাপাখানা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। অনুকূলচন্দ্র ঠাকুর প্রায় ৪৬টি পুস্তকের রচয়িতা। এই পুস্তকগুলিতে ধর্মশিক্ষা, সমাজ সংস্কার প্রভৃতি বিষয়ে উপদেশসমূহ লেখা হয়েছে।
উক্তি
[সম্পাদনা]- মরো না মেরো না, পারতো মৃত্যুকে অবলুপ্ত কর।
- অন্যে বাঁচায় নিজে থাকে, ধর্ম বলে জানিস তাকে।
- ধর্মে সবাই বাঁচে-বাড়ে, সম্প্রদায়টা ধর্ম না রে।
- অশিক্ষিতকে শিক্ষা দেওয়া বরং অনেক সোজা হয়, কুশিক্ষিতদের শিক্ষক হওয়া সেটাই কঠিন কাজ সোজা নয়।
- যদি সাধনায় উন্নতি লাভ করতে চাও, তবে কপটতা ত্যাগ কর।
- সহিতে তুমি না পারো যদি অন্যের কটু ব্যবহার, কেমন করে সইবে তারা তোমার তিক্ত অত্যাচার।
- সব মতই সাধনা বিস্তারের জন্য, তবে তা নানান প্রকারের হতে পারে; আর যতটুকু বিস্তারে যা হয় তাই অনুভূতি ও জ্ঞান। তাই ধর্ম অনুভূতির উপর।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]উইকিপিডিয়ায় ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।
উইকিমিডিয়া কমন্সে ঠাকুর অনুকূলচন্দ্র সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।