পদ্মানদীর মাঝি (উপন্যাস)
অবয়ব
পদ্মানদীর মাঝি ঔপন্যাসিক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত একটি উপন্যাস। প্রকাশকালের আনুমানিক হিসাবে পুতুলনাচের ইতিকথা-কে তৃতীয় উপন্যাস ধরলে পদ্মানদীর মাঝি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের চতুর্থ উপন্যাস। উপন্যাসটি ১৯৩৪ সাল থেকে পূর্বাশা পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হতে থাকে এবং ১৯৩৬ সালে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত হওয়ার পরে ভারতীয় উপন্যাসগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভাষায় অনূদিত হওয়ার গৌরব লাভ করে এই উপন্যাসটি।
উক্তি
[সম্পাদনা]- যে যাহারে ভালােবাসে সে তাহারে পায় না কেন…
- নদীতে শুধু জলের স্রোত। জলে স্থলে মানুষের অবিরাম জীবনপ্রবাহ।
- জন্মের অভ্যর্থনা এখানে গম্ভীর, নিরুৎসব, বিষণ্ণ।
- শবের মতাে চিতার আগুনের জড়তম সমিধটিরও মানুষের ঘরে স্থান নাই।
- …জীবনযুদ্ধে জয়-পরাজয়ের একেবারে মিলন-সীমান্তে তাহারা বাস করে, মিত্র তাহাদের কেহ নাই।
- আমারে নিবা মাঝি লগে?
পদ্মা নদীর মাঝি (উপন্যাস) সম্পর্কে উক্তি
[সম্পাদনা]- সমাজতান্ত্রিক ভাবাদর্শে দীক্ষিত মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় তার পদ্মা নদীর মাঝি উপন্যাসে পদ্মাতীরের দরিদ্র মাঝিদের জীবনালেখ্য উপস্থাপনের পাশাপাশি তার স্বপ্নের ‘ময়নাদ্বীপের’ কথা নিপুণভাবে তুলে এনেছেন এবং আমার বিশ্বাস স্বপ্নের ময়নাদ্বীপ দীর্ঘদিন ধরে বাংলার অনুসন্ধানী পাঠককেও স্বপ্নপ্রবণ করে তুলছে।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]উইকিপিডিয়ায় পদ্মানদীর মাঝি (উপন্যাস) সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।