ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন
অবয়ব
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন নরমপন্থী এবং চরমপন্থী, এই দু’টি বিপরীত ধারায় সম্পন্ন হয়েছিল। এই আন্দোলন ছিল ভারতবর্ষের সর্ববস্তরের মানুষের মিলিত আন্দোলন। এই আন্দোলনের ফলে ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্ত হয়ে ভারতবর্ষে স্বাধীনতা লাভ করে। সেইসময় ভারতবর্ষ বিভাগের মাধ্যমে ভারত এবং পাকিস্তান নামে দু’টি দেশ সৃষ্টি হয়।
উক্তি
[সম্পাদনা]- রামমােহনের পরে ‘বন্দেমাতরম্’ মন্ত্রের উদ্গাতা ঋষি বঙ্কিমচন্দ্র ভারতের জাতীয় আশা-আকাঙ্ক্ষাকে জাতির সম্মুখে স্পষ্টরূপে তুলিয়া ধরেন। বঙ্কিমচন্দ্র ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম স্রষ্টা। ভারতের জাতীয় মন্ত্র ‘বন্দেমাতরম্’ সঙ্গীত এই মহাপুরুষের অক্ষয় অবদানের কথা স্মরণ করাইয়া দেয়।
- বিপ্লবী সুভাষচন্দ্র- প্রফুল্লরঞ্জন বসু রায় ও শ্যামদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রকাশক- বিদ্যাসাগর বুক ষ্টল, প্রকাশস্থান- কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫৩ বঙ্গাব্দ), পৃষ্ঠা ৬
- আমি সাহসের সঙ্গে এ কথা বলতে পারি, দেশবাসীরা আমার আন্তর্জ্জাতিক ঘটনাবলীর বিচারের উপর পূর্ণতম আস্থা স্থাপন করতে পারেন। বিদেশস্থ ভারতীয়েরা এ ব্যাপারে সাক্ষ্য দিতে পারবেন যে, আমি দেশত্যাগের পর এমন কোন কাজ করি নি যার ফলে কোন প্রকারে আমার দেশের গৌরব আত্মসম্মান কিংবা স্বার্থ ক্ষুণ্ণ হতে পারে। আমি যা কিছু করেছি, তা আমার জাতীর মঙ্গলের জন্যে, বিশ্বের সামনে ভারতের মর্য্যাদা বৃদ্ধির জন্যে এবং ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনকে এগিয়ে দেবার জন্যে করেছি।
- সুভাষচন্দ্র বসু, দিল্লী চলো - সুভাষচন্দ্র বসু, প্রকাশক- বেঙ্গল পাবলিশার্স, প্রকাশস্থান- কলকাতা, প্রকাশসাল- ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দ (১৩৫২ বঙ্গাব্দ), পৃষ্ঠা ৬১-৬২
- সবচেয়ে বড় কারণ ছিল নেতাজির আজাদ হিন্দ ফৌজ বা ভারতীয় ন্যাশনাল আর্মি গঠন, যা ভারতে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীকে দুর্বল করেছে এবং অন্যটি হচ্ছে ভারতে ব্রিটিশ নৌবাহিনীর বিদ্রোহ।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]উইকিপিডিয়ায় ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।