মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান

উইকিউক্তি, মুক্ত উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন থেকে
মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান

মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান (জন্ম: ১ জুলাই ১৯৬৪) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম উপাচার্য। ২০১৭ সালের ৪ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ও বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ আখতারুজ্জামানকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেন। উপাচার্য হিসেবে নিয়োগের পূর্বে অধ্যাপক আখতারুজ্জামান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

উক্তি[সম্পাদনা]

  • তিনি (সুফিয়া আহমেদ) ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের একজন বিনম্র, বিদগ্ধ ও নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক এবং গবেষক। অসাম্প্রদায়িক ও মানবিক মূল্যবোধ সম্পন্ন গুণী এই শিক্ষক বাংলাদেশ ইতিহাস পরিষদের সভাপতিসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। নতুন জ্ঞান সৃষ্টি ও বিতরণে তিনি অনন্য অবদান রেখে গেছেন।
  • বিনয়ের সঙ্গে বলতে পারি, গবেষণার ক্ষেত্র ও পরিধি ক্রমান্বয়ে সম্প্র্রসারিত হচ্ছে। শতবর্ষে এসে এটি আমাদের মৌলিক দর্শন হিসেবে গৃহীত হয়েছে। সে কারণে শতবর্ষ উদযাপনের একটি বড় উপাদান হলো মৌলিক গবেষণা ও গ্রন্থ প্রকাশনা। সরকারের পক্ষ থেকেও আমরা বিশেষ বরাদ্দ পেয়েছি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা-পরামর্শে সংশ্নিষ্ট মন্ত্রণালয়, বিশেষ করে শিক্ষা ও অর্থ মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে বিশেষ উদ্যোগী হয়েছে। শতবর্ষে এসে অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে গবেষণার ক্ষেত্রে যে মোমেনটাম তৈরি হয়েছে, সেটা টেকসই রাখাই হবে আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। আমাদের গবেষক, আমাদের বিভাগ, ইনস্টিটিউট, গবেষণা কেন্দ্রগুলো তারা যে গবেষণা প্রকল্প জমা দিয়েছেন, আমাদের যে জার্নালগুলো আছে সেগুলোর হালনাগাদ ও মান উন্নয়ন করার যে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে; এই গতিকে ধরে রাখতে হবে। একে একটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি আমরা।
    • ২০ জানুয়ারি ২০২১-এ প্রকাশিত সাক্ষাৎকারে, উদ্ধৃত: সমকাল
  • বিভিন্ন কথা মানুষজন বলে, বললেই তো আর বস্তুনিষ্ঠতা, সত্যনিষ্ঠতা থাকে না। আমি এসব অভিযোগ কখনো শুনিনি।
  • সুন্দর দৃষ্টিভঙ্গি শেখা ও চর্চার জন্য পরিবার সবচেয়ে উত্তম স্কুল। শৈশব থেকেই শিশুদের মধ্যে এ ধরনের অভ্যাস গড়ে তুলতে বাবা-মা, শিক্ষক ও অভিভাবকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]