আইনুন নিশাত
অবয়ব
আইনুন নিশাত (জন্ম ২৯ এপ্রিল ১৯৪৮) হলেন একজন বাংলাদেশী ইমেরিটাস অধ্যাপক, এবং পানি সম্পদ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ। তিনি ২০০৯ সালে জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনসহ আরও কিছু আন্তর্জাতিক জলবায়ু বিষয়ক সম্মেলনে বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেন। ২০১৭ সালে বাংলা একাডেমি তাকে সম্মানসূচক ফেলোশিপ প্রদান করে।
উক্তি
[সম্পাদনা]- তিস্তা প্রশ্নে সমাধান আসতে হবে রাজনৈতিক মঞ্চ থেকে। এ জন্য কারিগরি বিশেষজ্ঞরা বিভিন্নভাবে বিশ্লেষণ করে রাজনীতিবিদদের সহায়তা করবেন। জাতীয় মতৈক্য হলে তাঁরাই এ অঞ্চলের জন্য সার্বিক মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করতে পারেন।
- তিস্তা প্রশ্নের সমাধান হতে হবে রাজনৈতিক, ২৬ এপ্রিল ২০১৪
- সুন্দরবন রক্ষায় ভারত নিজের দেশে যে নীতি মেনে চলে এখানে তারা সেটা মানছে না। তাদের ওখানে ২৫ কিলোমিটারের মধ্যে কোন কারখানা করতে দেয় না৷ অথচ তারা এখানে ১০ কিলোমিটারের মধ্যে বিদ্যুৎকেন্দ্র করছে। এখন বাংলাদেশ ও ভারতের জনগনের উচিৎ সুন্দরবন বিনাশী এই ধরনের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া।
- বাংলাদেশে বাংলাদেশ-ভারতের রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রসঙ্গে। সুন্দরবন নিয়ে আপোশ কেন?, সমীর কুমার দে, ডয়চে ভেলে, ৭ এপ্রিল ২০১৮।
- অদূর ভবিষ্যতে খুলনা-সাতক্ষীরা সমুদ্রের অংশ হবে। রাজশাহী থেকে সিরাজগঞ্জ হয়ে আশুগঞ্জ পর্যন্ত লবণ পানি চলে আসবে। এমনকি ঢাকা শহরের চারপাশও লবণাক্ত হয়ে যাবে।
- ‘উপকূলের জীবন-জীবিকা : সংকট ও করণীয়’ শীর্ষক জাতীয় সংলাপে আইনুন নিশাত। ভবিষ্যতে ঢাকা শহরের চারপাশ লবণাক্ত হবে : ড. আইনুন নিশাত, কালের কণ্ঠ, ৩০ মার্চ ২০২৪।
- দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য নতুন অধ্যাদেশ করে শিক্ষকদের রাজনীতি ইত্যাদির অনুমতি দেওয়া হয়। কিন্তু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও বুয়েটের জন্য অধ্যাদেশের খসড়া যখন বঙ্গবন্ধুর সামনে উপস্থাপন করা হয়, তখন তিনি বলেছিলেন যে এই দুটো বিশ্ববিদ্যালয় নষ্ট করা চলবে না।
- ‘বুয়েটকে বুঝতে হবে, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মতামতকে শ্রদ্ধা করতে হবে’, মামুনুর রশীদ, ডেইলি স্টার, ১ এপ্রিল ২০২৪।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]উইকিপিডিয়ায় আইনুন নিশাত সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।