কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

উইকিউক্তি, মুক্ত উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন থেকে

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হলো কম্পিউটার বিজ্ঞানের একটি শাখা, যেখানে মানুষের বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তা শক্তিকে কম্পিউটার দ্বারা অনুকৃত করার চেষ্টা করা হয়ে থাকে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন হয়ে উঠেছে একটি একাডেমিক শিক্ষার ক্ষেত্র যেখানে পড়ানো হয় কীভাবে বুদ্ধিমত্তা প্রদর্শন করবে এমন কম্পিউটার এবং সফটওয়্যার তৈরি করতে হয়। তবে এটি কিছু কিছু ক্ষেত্রে খুব ভয়ংকর রূপ নেয়।

উক্তি[সম্পাদনা]

  • যদিও এগুলো (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) যান্ত্রিকভাবে সরাসরি আমাদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না; কিন্তু এগুলো (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) আমাদের (মানুষের চিন্তা জগৎকে) নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের কাজ কেড়ে নিতে পারে, গুজব ছড়াতে পারে; এমনকি নিজের ইচ্ছায় সাইবার আক্রমণ পর্যন্ত করতে পারে। তাই দিনে দিনে এ প্রযুক্তির বিকাশকে ধীরগতির করতে হবে।
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘বিপজ্জনক প্রযুক্তি’ এবং ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নয়ন তদারকির জন্য এবং এটি জনস্বার্থে কাজ করছে তা নিশ্চিত করার জন্য আমাদের এক ধরনের নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের প্রয়োজন।’
  • আমাদের মধ্যে (হিনটনকে উদ্দেশ্য করে) প্রধান পার্থক্য হলো, তিনি হতাশাবাদী ব্যক্তি এবং আমি আশাবাদী। আমি মনে করি, আমাদের সামনে এ সংক্রান্ত যে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি বিপদ রয়েছে তা কেবল কয়েকজন গবেষক নয় বরং সরকার এবং জনসাধারণকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করতে হবে।
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের স্থান দখল করায় অনেক গতানুগতিক কাজ মানুষের হাতছাড়া হবে এবং এ কারণে আগামী পাঁচ বছরে বিশ্বে অন্তত ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ চাকরি হারাবে।
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার এই মডেলগুলো কোনোভাবে পারমাণবিক অস্ত্রগুলো নিয়ন্ত্রণ নেবে এবং মানব প্রজাতির বিলুপ্তি ডেকে আনবে কোনো ঘটনা ঘটিয়ে ফেলবে তা হয়তো নয়। ...তবে এটি বাস্তব যে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সেসব বাস্তববাদী নীতির জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে যা সত্যিকার অর্থেই ভালো কিছু করার চেষ্টা করছে।
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ঈশ্বরকে টেক্কা দেওয়ার প্রাচীন ইচ্ছা থেকে শুরু হয়।
    • পালেমা ম্যাককর্ডাক, Machines Who Think নামক বইয়ে উদ্ধৃত

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]