মুনীর চৌধুরী
অবয়ব
এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস উদ্ধৃত করা হয়নি। |
আবু নয়ীম মোহাম্মদ মুনীর চৌধুরী (২৭ নভেম্বর ১৯২৫ - ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১) ছিলেন একজন বাংলাদেশি শিক্ষাবিদ, নাট্যকার, সাহিত্য সমালোচক, ভাষাবিজ্ঞানী, বাগ্মী এবং বুদ্ধিজীবী। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশী বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের অন্যতম একজন শিকার। তিনি তৎকালীন ঢাকা জেলার মানিকগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস নোয়াখালী জেলার চাটখিল থানাধীন গোপাইরবাগ গ্রামে। তিনি ছিলেন ইংরেজ আমলের একজন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট খান বাহাদুর আবদুল হালিম চৌধুরীর চৌদ্দ সন্তানের মধ্যে দ্বিতীয়। কবীর চৌধুরী তার অগ্রজ, ফেরদৌসী মজুমদার তার অনুজা। তিনি ১৯৪৯-এ লিলি চৌধুরীর সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।
উক্তি
[সম্পাদনা]- মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে-অকারণে বদলায়।
মুনীর চৌধুরী সম্পর্কে উক্তি
[সম্পাদনা]- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে মুনীর চৌধুরীর ক্লাস করতে হুড়োহুড়ি লেগে যেত শিক্ষার্থীদের মধ্যে। শিক্ষক হিসেবে অসম্ভব জনপ্রিয় ছিলেন মুনীর চৌধুরী। একটু আগের ভীষণ চেঁচামেচি, তিনি ক্লাসে ঢুকলেন আর মুহূর্তেই পিনপতন নীরবতা। এমনকি যাদের ক্লাস নেই তারাও ভিড় করতেন ক্লাসের সামনে। এত জনপ্রিয় শিক্ষক ছিলেন তিনি। তার পড়ানোর ভঙ্গিটাই ছিলো সম্পূর্ণ আলাদা। মুনীর চৌধুরীর ক্লাস যিনি একবার করেছেন, তিনি নাকি সেই গল্প সারাজীবন করেছেন।
- শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনীর চৌধুরী: সৃষ্টির প্রাণপুরুষ, আহমাদ ইশতিয়াক, ১৪ ডিসেম্বর ২০২১।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]উইকিপিডিয়ায় মুনীর চৌধুরী সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।